হঠাৎই সমস্যায় বিরাট কোহালি। ফাইল ছবি
হঠাৎই স্বার্থের সংঘাতে জড়িয়ে গেল বিরাট কোহালির নাম। ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারিতে কোহালি একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছিলেন। ঘটনাচক্রে ওই কোম্পানিই এখন ভারতীয় ক্রিকেট দলের সরকারি কিট স্পনসর এবং মার্চেন্ডাইজ।
বেঙ্গালুরুর কোম্পানি গ্যালাক্টাস ফানওয়্যার টেকনোলজি প্রাইভেট লিমিটেডে ৩৩.৩২ লক্ষ টাকার কম্পালসরি কনভার্টিবল ডিবেঞ্চার (সিসিডি) দেওয়া হয়েছিল কোহালিকে। এই গ্যালাক্টাসই অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম মোবাইল প্রিমিয়ার লিগের (এমপিএল) মালিক। নভেম্বরে তাদের সরকারি ভাবে কিট স্পনসর হিসেবে ঘোষণা করে বোর্ড।
যদিও তার অনেক আগে জানুয়ারিতে কোহালিকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ঘোষণা করেছিল এই সংস্থা। তার আগেও বহুবার এই প্ল্যাটফর্মকে এনডোর্স করেছেন কোহালি। এ ছাড়াও কর্নারস্টোন স্পোর্ট অ্যান্ড এন্টারটেনমেন্ট নামে একটি ফার্ম কোহালি ছাড়াও রবীন্দ্র জাডেজা, ঋষভ পন্থ, কে এল রাহুল-সহ একাধিক ক্রিকেটারের বাণিজ্যিক অধিকারের দায়িত্বে।
আরও খবর: ৬২-তে কপিল, শুভেচ্ছা কোহালি, সচিন, ধওয়নদের
আরও খবর: টালবাহানা অব্যাহত, রাহানেরা সিডনি থেকেই ফিরে আসতে পারেন
যদিও কর্নারস্টোনের মালিক অরুণ সাজদে এমপিএলের সঙ্গে যোগাযোগে ভুল কিছু দেখতে পাননি। বলেছেন, “বিরাট এবং কর্নারস্টোন যে কোনও ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারে। কর্নারস্টোনে বিনিয়োগ না করা পর্যন্ত বিরাটের কোনও স্বার্থের সংঘাত হবে না।”
বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, কোহালির বিনিয়োগের ব্যাপারে কিছুই জানেন না তাঁরা। বলেছেন, “সব ক্রিকেটারের বিনিয়োগের খতিয়ান রাখার সম্ভব নয়।” তবে বিসিসিআইয়ের সংবিধানে কিন্তু এমন কাজ নিয়মবিরুদ্ধ।