সচিন তেন্ডুলকর। ছবি: এপি।
২০০৭ থেকে ক্রিকেট মানচিত্রে বড়সড় রদ বদল এনেছে টি-২০ ক্রিকেট। ক্রিকেটারদের মানসিকতা থেকে শারীরিক ভাষা সবেতেই এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আর এই পরিবর্তনই বদলে দিয়েছে আধুনিক ক্রিকেটকে।
সোমবার এই একই সুর ধরা পড়ল ক্রিকেট কিংবদন্তী সচিন তেন্ডুলকরের গলায়ও।
সচিন মনে করেন টি-২০ দ্রুত রান তাড়া করতে শিখিয়ে তা সে যত বড়ই লক্ষ্য হোক না কেন। যদি ২০০৩ বিশ্বকাপ আবার খেলার সুযোগ থাকত তা হলে এই সুবিধা পেত ভারত।
সচিন বলেন, ‘‘আমি মনে করি যদি আমরা আজ এই ম্যাচ খেলার অনুমতি পাই তা হলে প্রতিটি প্লেয়ার ম্যাচটিকে অন্যভাবে খেলবে।’’
আরও খবর: সাতমাস পর কোর্টে ফিরছেন পেত্রা কিতোভা
তিনি আরও যোগ করেন, ‘‘ওই রকম একটা ম্যাচে প্রথম থেকেই আমরা মুখিয়ে ছিলাম। প্রথম ওভার থেকেই ম্যাচের মধ্যে ঢুকে গিয়েছিলাম সকলেই।’’
তিনি মনে করিয়ে দেন সেই সময় ৩৫৯ রান পাহাড়ের মতো লাগলেও পরে বেশ কয়েক বার ভারত ৩২৫-৩৩০ রান করেছে। এবং তা অবশ্যই টি-২০ র সৌজন্যে।
প্রসঙ্গত, ২০০৩ বিশ্বকাপে সৌরভের ভারত অপ্রতিরোধ্য থাকলেও ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ১২৫ রানে পরাজিত হন সচিন-দ্রাবিড়রা। অস্ট্রেলিয়ার ৩৫৯ রানের জবাবে মাত্র ২৩৪ রানে শেষ হয়ে যায় ভারতের ইনিংস।