গোল করার পর ইস্টবেঙ্গল ফুটবলাররা।
প্রথম ম্যাচে জয় পেল না এসসি ইস্টবেঙ্গল। জামশেদপুরের বিরুদ্ধে আটকে গেল তারা।
বিপক্ষ গোলকিপারকে এগিয়ে থাকতে দেখে দূর থেকে শট করেছিলেন জ্যাকিচন্দ। তা অল্পের জন্য বাইরে।
কোনও দলই সে ভাবে গোলের মুখ খুলতে পারেননি। তবে বলের নিয়ন্ত্রণ বেশি জামশেদপুরের।
লড়েও লাভ হচ্ছে না ইস্টবেঙ্গলের। জামশেদপুরের শক্তিশালী ডিফেন্স ভেদ করে এখনও সাফল্য পায়নি লাল-হলুদ। ম্যাচের দখল বরং অনেকটা জামশেদপুরেরই।
বক্সের বাইরে ভাল জায়গায় ফ্রিকিক পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। তবে পেরোসেভিচের শট বাঁচিয়ে দিলেন জামশেদপুর গোলকিপার।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ বেশি জামশেদপুরের।
কর্নার থেকে গোল করলেন অধিনায়ক পিটার হার্টলে। তাঁকে মার্ক করতেই পারেননি রফিক। সমতা ফেরাল জামশেদপুর।
এখন দেখার ইস্টবেঙ্গল ব্যবধান বাড়াতে পারে কিনা।
ব্যবধান এখনও বাড়াতে পারেনি লাল-হলুদ। তবে পেরোসেভিচের সামনে একটি সুযোগ ছিল। যদিও জামশেদপুর ডিফেন্স তাঁকে রুখে দিয়েছে।
কর্নার থেকে বল জালে জড়িয়েছিলেন মার্সেলা। কিন্তু অফসাইডের কারণে তা বাতিল হয়ে গেল।
চিমা এখনও পর্যন্ত সে ভাবে দাগ কাটতে পারেননি। তবে ডান দিকে বারবার আক্রমণ করছেন পেরোসেভিচ।
আরও গোল চাইছে ইস্টবেঙ্গল। তবে গোল খেয়েও কিছুটা সামলে নিয়েছে জামশেদপুর। ডিফেন্স মজবুত করার দিকে জোর দিয়েছে তারা।
কর্নার থেকে বক্সের মধ্যে জটলা। সেখান থেকে গোল করে গেলেন পর্চে। এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল।
জামশেদপুরও ছেড়ে কথা বলছে ইস্টবেঙ্গলকে। দু’দলের লড়াই হচ্ছে সমান-সমান।
দারুণভাবে ভেতরে ঢুকে এসেছিলেন পেরোসেভিচ। লালরিনলিয়ানাকে পাস দেন। লালরিনের শট গোলকিপারের হাতে।
শুরু থেকে ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতে নিতে চাইছে লাল-হলুদ।
অরিন্দম (অধিনায়ক), মার্সেলা, হীরা, পর্চে, আঙ্গুসানা, সৌরভ, লালরিনলিয়ানা, বিকাশ, রফির, পেরোসেভিচ এবং চিমা।