আক্ষরিক অর্থেই মার-মার কাট-কাট লড়াই। টান টান ৯০ মিনিট। যদিও শেষ রক্ষা হল না মেক্সিকোর। সাম্বা ঝড়ে উড়ে গেল তারা। আর্জেন্টিনা-স্পেন বিদায় নেওয়ার পরেই তৈরি হয়েছিল আশঙ্কা। কিন্তু, সেই আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গেল নেমারের দল। এক ঝলকে দেখে নেওয়া নেওয়া যাক প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিলের জয়ের পাঁচ কারণ। ছবি: এএফপি।
অসাধারণ গতি: ব্রাজিলীয় গতির বিরুদ্ধে প্রথমার্ধে লড়াই চালালেও সময় যতই এগিয়েছে, ততই পিছিয়ে পড়েছে মেক্সিকো। ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে দু’দলের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল এই গতি আর ছন্দ।
নেমার: তাঁকে নিয়ে সমালোচনা কম হয়নি। কিন্তু, এ দিনের ম্যাচে সব সমালোচনার জবাব দিলেন নেমার। শুধু নিজে গোল করলেন না, গোল করালেনও। ব্রাজিলের আক্রমণের নেতৃত্বও দিলেন।
ফ্যাক্টর গোলকিপার: এ দিনের ম্যাচে বড় ফ্যাক্টর হয়ে উঠলেন আলিসন। অসাধারণ দক্ষতায় যে ভাবে মেক্সিকোর আক্রমণ রুখে দিলেন, নিঃসন্দেহে প্রশংসা করতে হবে।
দুরন্ত ডিফেন্স: গোলকিপারের পাশাপাশি প্রশংসা করতেই হবে ব্রাজিলের ডিফেন্সের। যে ভাবে মেক্সিকোর আক্রমণকে পাল্টা আক্রমণে পরিণত করলেন তারা, তাতে অনেক সুবিধা হয়ে যায় ব্রাজিলেরই।
গতিময় উইলিয়ান: মেক্সিকোর বিরুদ্ধে অসাধারণ ম্যাচ উপহার দিলেন উইলিয়ান। দুই দলের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে উইলিয়ান একটা বড় ভূমিকা নিলেন। উইলিয়ানের গতিময় ফুটবল নেমারের কাজটা অনেক সহজ করে দিয়েছিল মেক্সিকোর বিরুদ্ধে।