বিদায় টেস্ট ক্রিকেট। ছবি: রয়টার্স।
শেষটা তো এমন হওয়ার কথা ছিল না। সোনা রোদের সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ঐতিহাসিক ল্যাপ দিয়ে অন্তিম দৃশ্যটা ফ্রেমবন্দি হতে পারত। পারত, হাজার-হাজার দর্শকের দিকে হাত নাড়ানোর ছবি দিয়ে। বা একটা ফ্লাইং কিংস, যা ছুটে যেতে পারত স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো স্ত্রী কাইলির দিকে। স্বর্ণোজ্জ্বল ক্রিকেট-জীবনের সমাপ্তি ঘটতে পারত এসসিজি গেট দিয়ে অপসৃয়মান এক গর্বিত ব্যক্তিকে দিয়ে, যে ক্রিকেট-কিট তুলে রাখছে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ের জন্ম দিয়ে। একটাও হল না। প্রাপ্তির নোটবুকে বরং থাকল নটিংহ্যামের এক পানশালা। তার কোনার দিকে অন্ধকারাচ্ছন্ন একটা টেবল। বহু দিনের পুরনো এক সতীর্থ, যে এগারো বছর আগের বেঙ্গালুরুতে হাতে তুলে দিয়েছিল টেস্ট ক্যাপ। পড়ে থাকল, অবসন্ন সর্বাধিনায়কের প্রতিচ্ছবি।
এই টিমের অর্ধেক টেস্ট ছেড়ে দিলে