ক্লার্কের অবসর, অ্যাসেজে লজ্জার হার অস্ট্রেলিয়ার

শেষটা তো এমন হওয়ার কথা ছিল না। সোনা রোদের সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ঐতিহাসিক ল্যাপ দিয়ে অন্তিম দৃশ্যটা ফ্রেমবন্দি হতে পারত। পারত, হাজার-হাজার দর্শকের দিকে হাত নাড়ানোর ছবি দিয়ে। বা একটা ফ্লাইং কিংস, যা ছুটে যেতে পারত স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো স্ত্রী কাইলির দিকে। স্বর্ণোজ্জ্বল ক্রিকেট-জীবনের সমাপ্তি ঘটতে পারত এসসিজি গেট দিয়ে অপসৃয়মান এক গর্বিত ব্যক্তিকে দিয়ে, যে ক্রিকেট-কিট তুলে রাখছে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ের জন্ম দিয়ে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০১৫ ০৩:৫১
Share:

বিদায় টেস্ট ক্রিকেট। ছবি: রয়টার্স।

শেষটা তো এমন হওয়ার কথা ছিল না। সোনা রোদের সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ঐতিহাসিক ল্যাপ দিয়ে অন্তিম দৃশ্যটা ফ্রেমবন্দি হতে পারত। পারত, হাজার-হাজার দর্শকের দিকে হাত নাড়ানোর ছবি দিয়ে। বা একটা ফ্লাইং কিংস, যা ছুটে যেতে পারত স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো স্ত্রী কাইলির দিকে। স্বর্ণোজ্জ্বল ক্রিকেট-জীবনের সমাপ্তি ঘটতে পারত এসসিজি গেট দিয়ে অপসৃয়মান এক গর্বিত ব্যক্তিকে দিয়ে, যে ক্রিকেট-কিট তুলে রাখছে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ের জন্ম দিয়ে। একটাও হল না। প্রাপ্তির নোটবুকে বরং থাকল নটিংহ্যামের এক পানশালা। তার কোনার দিকে অন্ধকারাচ্ছন্ন একটা টেবল। বহু দিনের পুরনো এক সতীর্থ, যে এগারো বছর আগের বেঙ্গালুরুতে হাতে তুলে দিয়েছিল টেস্ট ক্যাপ। পড়ে থাকল, অবসন্ন সর্বাধিনায়কের প্রতিচ্ছবি।

Advertisement

সব দোষ নিয়ে সরলেন

Advertisement

সবুজ ঔদ্ধত্যের স্মারক

এই টিমের অর্ধেক টেস্ট ছেড়ে দিলে

অবাক হব না, বলছেন পন্টিং

শেষটা তো এমন হওয়ার কথা ছিল না। সোনা রোদের সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ঐতিহাসিক ল্যাপ দিয়ে অন্তিম দৃশ্যটা ফ্রেমবন্দি হতে পারত। পারত, হাজার-হাজার দর্শকের দিকে হাত নাড়ানোর ছবি দিয়ে। বা একটা ফ্লাইং কিংস, যা ছুটে যেতে পারত স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো স্ত্রী কাইলির দিকে।

পমিসাইড। হরর শো। জোক। জাতীয় লজ্জা। ব্যঙ্গেরও অযোগ্য। ট্রেন্টব্রিজে বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়া ৬০ অল আউট হয়ে যাওয়ার পর এ সব শব্দ দিয়ে সাজানো হয়েছিল দুই দেশের সংবাদপত্রের শিরোনাম। শনিবার সকালে দশ ওভার গড়াতে না গড়াতে সব শেষ।

সবিস্তারে দেখতে ক্লিক করুন

সবিস্তারে দেখতে ক্লিক করুন

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement