তিহার জেলে সুশীলের জীবনেও ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। —ফাইল চিত্র
দিল্লি পুলিশের দাবি সুশীল কুমার এবং তাঁর সহযোগীরা সাক্ষীদের ভয়ের কারণ হয়ে উঠতে পারেন। সোমবার রোহিণী কোর্টে এমনই বলল দিল্লি পুলিশ। গত সপ্তাহে সুশীল এবং অজয় কুমারকে ১৪ দিনের জন্য বিচারবিভাগীয় হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
দিল্লি পুলিশের অপরাধদমন শাখার পক্ষ থেকে সাক্ষী এবং যাঁদের মারা হয়েছিল, তাঁদের জন্য সুরক্ষা ব্যবস্থার আবেদন করা হয়েছে। পুলিশ বলেছে যে, সুশীল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন কুস্তিগীর। তাঁর টাকা এবং ক্ষমতা রয়েছে। দিল্লি পুলিশ মনে করে তা কাজে লাগিয়ে সাক্ষীদের ক্ষতি করতে পারেন সুশীল। অলিম্পিক্স পদকজয়ীর সঙ্গী হিসেবে যাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁরা আগেও অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ।
তিহার জেলে সুশীলের জীবনেও ক্ষতির আশঙ্কা ছিল লরেন্স বিষ্ণোই এবং সম্পাত নেহরা নামক ২ গুন্ডার থেকে। সেই জন্য বিষ্ণোইকে তিহার জেলের ১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং নেহরাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে মান্ডোলি জেলে। সর্বক্ষণ চোখে চোখে রাখা হচ্ছে সুশীলকে।