সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়: বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম তারকা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ব্যাট থেকে এই ম্যাচে এসেছিল ১০৯ রানের ইনিংস। বর্তমান সিএবি প্রেসিডেন্টের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬টি চার এবং ২টি ছয় দিয়ে।
সচিন তেন্ডুলকর: সৌরভের পাশাপাশি সেঞ্চুরি করেছিলেন মাস্টারব্লাস্টারও। ১২৮ রানের ইনিংস খেলেন সচিন। ইনিংসটি সাজানো ছিল ৮টি চার এবং ২টি ছয় দিয়ে। ম্যাচের সেরাও হয়েছিলেন তিনি। অবসরের পর অবশ্য প্রত্যক্ষ ক্রিকেট থেকে অনেকটাই দূরে তিনি।
মহম্মদ আজহারউদ্দিন: দু’দশক আগের সেই ভারতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন আজহার। ফাইনালে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছিল মাত্র ৫ রান। ক্রিকেট নয়, আপাতত রাজনীতি নিয়েই ব্যস্ত তিনি।
অজয় জাডেজা: ফাইনালে ২৭ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলেন জাডেজা। বর্তমানে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করছেন অজয়।
রবিন সিংহ: শুরুটা ভাল করলেও বড় রান করতে পারেননি এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান। মাত্র ১৫ রান করে রান আউট হন তিনি। ক্রিকেট ছেড়ে দীর্ঘ দিন কোচিংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন রবিন।
অজিত আগরকর: রবিন সিংহের মতোই রান আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন অজিত আগরকরও। মাত্র ৫ রান করে আউট হন তিনি। তবে বল হাতে নেন ৪টি উইকেট। এখন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন তিনি।
হৃষিকেশ কানিতকর: পাঁচ রানে অপরাজিত ছিলেন এই বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান। ২০১৫-১৬ মরসুমে রঞ্জি ট্রফিতে গোয়া ক্রিকেট টিমের কোচ ছিলেন হৃষিকেশ।
নয়ন মোঙ্গিয়া: এই ম্যাচে ব্যাট হাতে নামতে হয়নি এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানকে। ফিক্সিং কাণ্ডে নাম জড়ানোয় মাঝপথেই ক্রিকেট ছাড়তে হয় তাঁকে। বর্তমানে মাঝে মাঝে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং ধারাভাষ্যকার হিসেবে দেখা যায় নয়নকে।
অনিল কুম্বলে: নয়নের মতো ব্যাটে এই ম্যাচে ক্রিজে নামতে হয়নি এই তারকা স্পিনারকেও। বল হাতে ১টি উইকেট নেন তিনি। ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর ভারতীয় দলের কোচ হিসেবে কাজ করেন কুম্বলে।
ভেঙ্কটেশ প্রসাদ: ব্যাট হাতে অবদান রাখতে হয়নি প্রাসাদকেও। ১টি উইকেট নেন তিনি। পরবর্তী কালে ভারতীয় দলের বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। এ বারে আইপিএলে পঞ্জাবের বোলিং কোচ তিনিই।
হরভজন সিংহ: ভাজ্জিকেও ব্যাট হাতে রান করতে হয়নি এই ম্যাচে। বল হাতে ১টি উইকেট পান তিনি। এখনও ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত তিনি। আসন্ন আইপিএল-এ চেন্নাই সুপার কিঙ্গসের হয়ে খেলবেন তিনি।