রবিবার ভারত-নিউজিল্যান্ড মহারণ ফাইল চিত্র।
রবিবার মরণ-বাঁচন ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবেন বিরাট কোহলীরা। গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচে যে দল জিতবে সেই দল সেমিফাইনালের দিকে এক ধাপ এগিয়ে যাবে। কিন্তু খেলতে নামার আগে পরিসংখ্যানের বিচারে সব দিক থেকেই পিছিয়ে কোহলীরা।
এখনও পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দু’বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। দু’টিই জিতেছে নিউজিল্যান্ড। ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে ১০ রানে হারেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনিরা। তার পরে গত বার অর্থাৎ ২০১৬ সালে সুপার ১০-এ ৪৭ রানে ভারতকে হারায় নিউজিল্যান্ড।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
এখনও পর্যন্ত সার্বিক টি২০-র বিচারেও পিছিয়ে ভারত। দু’দলের মধ্যে মোট ১৭টি কুড়ি-বিশের ম্যাচ হয়েছে। তার মধ্যে নিউজিল্যান্ড ৮টি ও ভারত ৬টি ম্যাচ জিতেছে। ২টি ম্যাচ টাই ও একটি খেলা পরিত্যক্ত হয়েছে।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
আইসিসি টুর্নামেন্টে কিউয়িদের বিরুদ্ধে ভারতের রেকর্ড খুব খারাপ। শেষ পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে চারটিতে হেরেছে ভারত। তার মধ্যে ২০১৯ সালে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল, ২০১৬ সালের টি২০ বিশ্বকাপ, ২০০৭ সালের টি২০ বিশ্বকাপ রয়েছে। কয়েক মাস আগে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও উইলিয়ামসনদের কাছে হেরেছেন কোহলীরা। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আইসিসি টুর্নামেন্টে ভারতের শেষ জয় এসেছিল ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের অধিনায়কত্বে ভারত ৭ উইকেটে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ডকে।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
অবশ্য একটি ম্যাচে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন রানের নিরিখে তুল্যমূল্য দু’দল। যেখানে ভারতের সর্বোচ্চ রান ৬ উইকেটে ২০৮, সেখানে নিউজিল্যান্ড সর্বোচ্চ করেছে ৬ উইকেটে ২১৯। ভারতের সর্বনিম্ন রান ৭৯ অলআউট। সেখানে নিউজিল্যান্ড টি২০-তে সর্বনিম্ন ৬ উইকেটে ৬১ রান করেছে।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।