Shubman gill-Sara Tendulkar

সাবরমতীর এ পারে শুভমন, ও পারে সারা, দূরত্ব ৭ কিলোমিটার, আমদাবাদে কোথায় রয়েছেন দু’জনে?

আমদাবাদে পৌঁছে গিয়েছেন সারা তেন্ডুলকর। সচিন তেন্ডুলকরের কন্যা কোথায় উঠেছেন? শুভমন গিলের থেকে কত দূরে রয়েছেন তিনি? জানা গেল।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৮:৫৩
Share:

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

শনিবার সকালেই জানা গিয়েছিল তিনি আমদাবাদ যাচ্ছেন। আমদাবাদে পৌঁছে আবার ছবি দিলেন সারা তেন্ডুলকর। সচিন তেন্ডুলকরের কন্যা জানিয়ে দিলেন, কোথায় উঠেছেন তিনি? তাতে জানা গিয়েছে, শুভমন গিলের থেকে খুব বেশি দূরে নেই তিনি। নদীর এ পার এবং ও পার।

Advertisement

আমদাবাদে পৌঁছে ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে নিজের এক বান্ধবীর ছবি দিয়েছেন সারা। দেখা যাচ্ছে, হোটেলে বসে কিছু খাচ্ছেন তাঁরা। আমদাবাদের ‘দ্য হাউস অফ এমজি’ হোটেলে উঠেছেন তাঁরা। সাবরমতী নদীর ধারে রয়েছে এই হোটেল। সেখানে সারার যে বান্ধবীকে দেখা যাচ্ছে তাঁর নাম বেদীকা কৌল ব্যাস। বেদীকার সঙ্গেই পুণেতে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলেন সারা। হোটেলের অন্দরের একটি ছবিও দিয়েছেন সচিন-কন্যা।

সারা তেন্ডুলকরের ইনস্টাগ্রাম স্টোরি। ছবি: ইনস্টাগ্রাম

বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলতে বৃহস্পতিবার আমদাবাদে গিয়েছেন রোহিত শর্মারা। তাঁরা রয়েছেন ‘আইটিসি নর্মদা’ হোটেলে। এই হোটেলটিও সাবরমতীর পারে। তবে সারা যে হোটেলে রয়েছেন সেটি সাবরমতীর যে পারে রয়েছে, ভারতীয় দলের হোটেল তার বিপরীত পারে।

Advertisement

নদীর দু’পারে দু’টি হোটেল থাকলেও তাদের মধ্যে দূরত্ব খুব একটা বেশি নয়। মেরেকেটে ৭ কিলোমিটার। গাড়িতে গেলে সময় লাগে মাত্র ২০ মিনিট। অর্থাৎ, খুব বেশি দূরে নেই তাঁরা। রবিবার নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে থাকবেন সারা। গ্যালারিতে বসে খেলা দেখবেন সচিন-কন্যা।

মুম্বইয়ে ছিল ভারত-নিউ জ়িল্যান্ড সেমিফাইনাল। সেই ম্যাচেও গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন সারা। শুভমন একটি বাউন্ডারি মারতে সারাকে আনন্দে লাফিয়ে উঠতে দেখা যায়। সচিন-কন্যা শনিবার ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন। সেখানে তাঁকে বিমানে উঠতে দেখা গিয়েছে। সারা লিখেছেন যে, তিনি আমদাবাদ যাচ্ছেন।

সারা এবং শুভমনের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে বলে সমাজমাধ্যমে জল্পনা রয়েছে। মুম্বইয়ের একটি অনুষ্ঠানে তাঁদের একসঙ্গে দেখাও গিয়েছিল। যদিও শুভমন বা সারা কেউই সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি। কিন্তু ভারতের বিভিন্ন মাঠে শুভমন খেলতে নামলে দর্শকদের চিৎকার ওঠে সারার নামে। মুম্বইয়ে দর্শকদের শুভমনের উদ্দেশে চিৎকার করতে শোনা গিয়েছিল, “হামারি ভাবী ক্যায়সি হো, সারা ভাবী জায়সি হো।” বিরাট সেই চিৎকার থামিয়েছিলেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement