এই ম্যাচ জিতলে নক আউটের রাস্তা পাকা হয়ে যাবে মনোজ তিওয়ারিদের। আইপিএল-এর পর শুরু হবে সেই পর্ব। রঞ্জিতে সহজ গ্রুপেই ছিল বাংলা। গত বারের রানার্সরা এলিট গ্রুপ বি-র শীর্ষে থেকেই পরের পর্বে যেতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে।
কটকে অনুশীলনে বাংলা। ছবি: সিএবি
প্রথম ইনিংসে ৪৩৭ রান তোলার পর চণ্ডীগড়কে বল হাতেও চাপে ফেলে দিল বাংলা। ১৩৩ রানে চণ্ডীগড়ের ৬ উইকেট তুলে নিলেন সায়ন শেখর মণ্ডলরা। ব্যাট হাতে ৯৭ রানে অপরাজিত থেকে যেতে হয়েছিল তাঁকে। বল হাতে নিলেন দুই উইকেট। কটকে দ্বিতীয় দিনটা সায়নের।
চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে বড় রান তোলার পর আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে বাংলা। বল হাতে শুরু থেকেই উইকেট নিতে থাকেন তাঁরা। মুকেশ কুমার ফিরিয়ে দেন অনূর্ধ্ব১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের হারনুর সিংহকে। আকাশ দীপের চোট থাকায় এই ম্যাচে খেলতে নেমেছেন নীলকণ্ঠ দাশ। তিনটি উইকেট নিয়েছেন তিনি। সায়ন নেন দুই উইকেট। তৃতীয় দিনে চণ্ডীগড়কে ফলো-অন করানোর চেষ্টা করবে বাংলা।
এই ম্যাচ জিতলে নক আউটের রাস্তা পাকা হয়ে যাবে মনোজ তিওয়ারিদের। আইপিএল-এর পর শুরু হবে সেই পর্ব। রঞ্জিতে সহজ গ্রুপেই ছিল বাংলা। গত বারের রানার্সরা এলিট গ্রুপ বি-র শীর্ষে থেকেই পরের পর্বে যেতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রথম দিন শতরান করেছিলেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ। ৯৫ রান করেন অনুষ্টুপ মজুমদার। শুক্রবার অর্ধশতরান করেন মনোজ। এরপর সায়নের ভরসায় এগিয়ে যেতে থাকে বাংলা। তাঁকে সঙ্গ দেন মুকেশ। ২৮ রান করেন তিনি।