একটি উইকেটের পর ভারতীয় ক্রিকেটারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: পিটিআই।
এসেই উইকেট অক্ষর পটেলের। তুলে মারতে গিয়ে আউট কোয়েৎজ়ি (১২)।
বিশ্নোইয়ের বলে এলবিডব্লিউ স্টাবস (৪৩)। দক্ষিণ আফ্রিকা ৯৬/৬।
বরুণের বল তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারিতে তিলকের হাতে ধরা পড়লেন মিলার (৩৬)। দক্ষিণ আফ্রিকা ৯৬/৫।
দীর্ঘ ক্ষণ দক্ষিণ আফ্রিকার কোনও উইকেট ফেলতে পারেনি ভারত। লড়াই করছেন স্টাবস এবং মিলার।
একের পর এক উইকেট পড়ায় প্রোটিয়াদের রান তোলার গতি অনেকটাই কমে গিয়েছে। পাওয়ার প্লে-তে মাত্র ৩০ রান তুলেছে তারা।
টানা দ্বিতীয় বলে উইকেট পেলেন আরশদীপ। তাঁর সুইং বুঝতে পারেননি ক্লাসেন। বল লাগে প্যাডে। রিভিউ নিয়েও বাঁচলেন না ক্লাসেন।
উঁচু করে মেরেছিলেন মার্করাম। এক বার ফস্কেও বল তালুবন্দি করলেন রবি বিশ্নোই। ৮ রান করলেন মার্করাম।
হার্দিকের বলে হুক করতে গিয়ে উইকেটকিপার সঞ্জুর হাতে ক্যাচ দিলেন রিকেলটন (১)।
তৃতীয় বলেই উইকেট পেল ভারত। রিজা হেনড্রিক্সকে বোল্ড করলেন আরশদীপ সিংহ।
বাংলাদেশের পর আবার টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রানের পাহাড়ে ভারত। টেস্ট খেলিয়ে দেশ হিসাবে টি২০-তে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাদেরই হল। দুই ব্যাটার দ্বিতীয় উইকেটে ২১০ রান যোগ করেন। শেষ পর্যন্ত সঞ্জু ১০৯ এবং তিলক ১২০ রানে অপরাজিত থাকলেন।
টানা দ্বিতীয় ম্য়াচে শতরান করলেন তিলক। ছুঁয়ে ফেললেন সঞ্জুর নজির। ৪১ বলে শতরান করেছেন তিলক।
ভারতীয় ব্যাটার এই মুহূর্তে খেলছেন ৯১ রানে। সিরিজ়ে দ্বিতীয় শতরান কি করতে পারবেন? টানা দ্বিতীয় শতরানের সামনে তিলকও।
বাঁ কাঁধে চোট পেয়েছেন তিলক। আপাতত মাঠেই তাঁর চিকিৎসা চলছে।
প্রথম ম্যাচে শতরানের পর টানা দুটি ম্যাচে শূন্য করেছিলেন। আবার ফর্মে ফিরলেন সঞ্জু। এই মুহূর্তে খেলছেন ৬৬ রানে।
অফস্টাম্পের বাইরে বল ফেলেছিলেন সিপামলা। অভিষেক শট খেলতে গেলেও ঠিকঠাক লাগল না। খোঁচা দিলেন হেনরিখ ক্লাসেনের হাতে। ফিরলেন ৩৬ রানে।