বিরাট কোহলি। ছবি: পিটিআই।
জিততে অসুবিধা হল না ভারতের। চার মেরে শতরান পূরণ করলেন, দলকেও জেতালেন কোহলি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালের দিকে এক পা বাড়িয়ে রাখল ভারত।
অকারণে তাড়াহুড়ো করে মারতে গিয়ে আউট হলেন হার্দিক। ৬ বলে ৮ রান করে সাজঘরে ফিরলেন তিনি।
রান রেট পাঁচের উপরেই রয়েছে। ক্রিজে কোহলি ৬৪ এবং শ্রেয়স ২৭ রানে।
তৃতীয় উইকেটের জুটিতে ১৫০ রান পেরিয়ে গেল ভারত। লক্ষ্যমাত্রা নেমে এসেছে ১০০-রও কমে।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আবার ফর্মে কোহলি। ৬২ বলে ৫০ রান করলেন। কোনও রকম ঝুঁকি নিয়ে খেলার রাস্তায় হাঁটছেন না তিনি।
ক্যারম বল করেছিলেন আবরার আহমেদ। বুঝতে না পেরে বোল্ড হয়ে গেলেন শুভমন। হাতছাড়া হল অর্ধশতরান। ৪৬ রানে আউট শুভমন।
রউফের বলে শুভমনের ক্যাচ গিয়েছিল খুশদিলের কাছে। তিনি ধরতে পারলেন না।
ক্রিজে শুভমন ৩৫ এবং কোহলি ৬ রানে। বল করতে এলেন হ্যারিস রউফ।
রোহিতকে আউট করা শাহিনের এক ওভারে তিনটি চার মারলেন শুভমন।
সেই শাহিনের বলেই আউট হলেন রোহিত। বাঁ হাতি পেসারদের বিরুদ্ধে দুর্বলতা কাটল না। ইয়র্কার স্টাম্প ভেঙে দিল রোহিতের। ২০ রানে ফিরলেন তিনি।
পুরো ৫০ ওভার টিকতে পারল না পাকিস্তান। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে হর্ষিতকে তুলে মারতে গিয়ে কোহলির হাতে ক্যাচ দিলেন খুশদিল।
পায়ের একটু সামনে বল ফেলেছিলেন কুলদীপ। ক্যাচ তুলে দেন নাসিম। লং অফে তালুবন্দি করলেন জাডেজা।
কুলদীপের পরের বলেই এলবিডব্লিউ হলেন শাহিন। ব্যাটের ধারেকাছে বল ছিল না। তবু রিভিউ নিয়েছিলেন। রিপ্লে-তে দেখা গেল বল লাগছে মাঝের স্টাম্পে!
কুলদীপের বল লেগ সাইডে খেলতে গিয়েছিলেন সলমন। ব্যাটের কানায় লেগে ক্যাচ ওঠে কভারে। ঝাঁপিয়ে বল তালুবন্দি করলেন জাডেজা। ২৯ রানে আউট সলমন।
৪২ ওভারে গিয়ে প্রথম ছয় মারল পাকিস্তান। অক্ষরের বল গ্যালারিতে পাঠালেন খুশদিল।