ব়ৃহস্পতিবার দুপুরে এখানে প্রেস সেন্টারে ঢোকার মুখে হঠাৎ-ই দেখা গেল নিরাপত্তারক্ষী পরিবৃত্ত হয়ে আসছেন ব্রাজিলের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবল-মুখ!
বড় রোনাল্ডো!
বিশ্বকাপজয়ী স্কোলারির ব্রাজিল দলের মহানায়কের অলিম্পিক্স মশাল নিয়ে দৌ়ড়নোর সময়টায় প্রচণ্ড ভিড় ছিল। রাস্তায় বারবার আটকে পড়তে হয় তাঁকে। রিও-মশাল যাত্রার সবচেয়ে বড় চমক ছিল ১০৪ বছর বয়সি মহিলা স্কাই ডাইভারের দৌড়। রোনাল্ডোর দৌড়কে তাঁর সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। তাঁর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাচ্ছে ‘ও গ্লোবো’। ওই সংবাদপত্রে অলিম্পিক্স বিশেষজ্ঞ হিসেবে লিখবেন রোনাল্ডো। সে জন্য প্রেস কার্ড নিতে এসেছিলেন। সেখানেই ঘিরে ধরেছিল সংবাদমাধ্যম।
সোনা প্রত্যাশী নেইমারের ব্রাজিল প্রথম ম্যাচ-ই ড্র করেছে। তবু রোনাল্ডো বললেন, ‘‘আমি মনে করি এ বার ব্রাজিল ফুটবলে সোনা পাবে।’’ পর্তুগিজে কথা বলছিলেন হাসিখুশি রোনাল্ডো। ‘ও গ্লোবো’ সাংবাদিক ইংরেজিতে তর্জমা করে দিচ্ছিলেন। ‘‘আমাদের টিমটা এ বার বেশ ভাল। বেশ কিছু ভাল জুনিয়র ফুটবলার আছে।’’ অলিম্পিক্স সোনা দু’বছর আগে দেশের মাটিতে বিশ্বকাপে ব্রাজিলের সাত গোলে হারের লজ্জা ঢাকতে পারবে কি না তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাইলেন না। ‘‘বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক্স দু’টো আলাদা টুর্নামেন্ট। অলিম্পিক্সে দেশের গৌরব বাড়াতে অন্য অনেক খেলার প্লেয়ারও আসে,’’ বলেই গাড়িতে উঠে পড়লেন ব্রাজিলের রোনাল্ডো।