মিসক্যারেজ ও শিশুর জন্মগত ত্রুটি রুখতে পারে ভিটামিন বি৩। প্রেগন্যান্সিতে তাই ভিটামিন বি৩ সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিত্সকরা। সেই সঙ্গেই ডায়েটে রাখুন এমন খাবার যা ভিটামিন বি৩-র প্রাকৃতিক উত্স। জেনে নিন এমনই ৭ খাবার।
মাছ: যে কোনও ধরনের মাছেই রয়েছে নিয়াসিন। তবে টুনা ফিশ, সামুদ্রিক মাছে নিয়াসিনের পরিমাণ বেশি।
মাশরুম: মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি৩। যদি অ্যালার্জি না থাকে তা হলে অবশ্যই প্রেগন্যান্সি ডায়েটে রাখতে পারেন মাশরুম।
চিকেন: সহজপাচ্য এবং পুষ্টিকর খাবার হিসেবে প্রেগন্যান্সিতে চিকেনের কোনও তুলনা নেই। চিকেন ভিটামিন বি৩-র উত্কৃষ্ট উত্স।
চিনে বাদাম: প্রেগন্যান্সিতে প্রতি দু’ঘণ্টা অন্তর খাওয়া উচিত। মি়ড মিল স্ন্যাকস হিসেবে চিনে বাদাম। এই বাদাম ভিটামিন বি৩-তে পরিপূর্ণ।
মেটে: পাঁঠার মেটেতে যেমন আয়রন রয়েছে, তেমনই রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি৩। তাই গর্ভাবস্থায় রক্তাল্পতার সমস্যা কাটাতে ও মিসক্যারেজের ঝুঁকি এড়াতে মেটে সুপারফুড।
কড়াইশুঁটি: গর্ভাবস্থায় অনেকেরই আমিষ খাবারে গন্ধ লাগে। তারা ভিটামিন বি৩-র ঘাটতি মেটাতে ডায়েটে রাখতে পারেন কড়াইশুঁটি। এই খাবার নিয়াসিনে ভরপুর।
পর্ক: চিকেনের মতোই লিন মিট পর্ক। লিন পর্ক চপ হজম করা যেমন সহজ, তেমনই ভিটামিন বি৩-এ ভরপুর।
অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডোকে সুপারফুড বলে থাকেন নিউট্রিশনিস্টরা। অন্যান্য পুষ্টিগুণের পাশাপাশি অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ভিটামিন বি৩।