সোনমার্গ: নভেম্বর থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত বরফে ঢাকা থাকে কাশ্মীরের সোনমার্গ।<br> সূর্যের আলোয় সোনালি হয়ে থাকে বলেই এই উপত্যকার নাম সোনমার্গ। ইংরেজিতে বলা হয় মিডো অব গোল্ড।
মানালি ও রোহটাং পাস: মানালিতে বরফ উপভোগ করতে যেতে পারেন অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত।<br> সোলাং ভ্যালিতে নানা রকম অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসের হাতছানিও রয়েছে। তবে ডিসেম্বরের পর রোহটাং পাসে আর বরফ পাবেন না।
গুলমার্গ, কাশ্মীর: যারা বরফ ভালবাসেন তাদের জন্য গুলমার্গ যাওয়ার সেরা সময় ডিসেম্বর থেকে মার্চের শুরু।<br> নাঙ্গা পর্বত ও পির পঞ্জল রেঞ্জে স্কিকিং, স্নোবোর্ডিং, গন্ডোলা কেবল রাইডিং, ট্রেকিং করতে পারেন।
নৈনিতাল: হ্রদে ঘেরা সৌন্দর্য উপভোগ করতে যে কোনও সময় যেতে পারেন লেক ডিস্ট্রিক্ট অব ইন্ডিয়াতে।<br> বরফ দেখতে চাইলে যেতে হবে অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস। রোপওয়েতে চড়ে ঘুরে পারেন স্নো পয়েন্ট।
আউলি: নন্দা দেবী, মানা পর্বত ও কামেট ঘেরা উত্তরাখন্ডের পার্বত্য এলাকা আউলি।<br> জানুয়ারি থেকে মার্চ বরফের চাদরে ঢাকা থাকে আউলি। এখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন যোশিমঠ।<br> উপভোগ করতে পারেন স্কিইং চ্যাম্পিয়নশিপ অ্যান্ড ফেস্টিভ্যাল।
পাটনিটপ: জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুর জেলায় হিমালয়ের শিবালিক রেঞ্জে চিনাব নদীর পাশে পাইন ও দেওদার ঘেরা পাটনিটপ।<br> ডিসেম্বর থেকে মার্চ এই চার মাস এখানে স্নোবোর্ডিং, স্কিইং, প্যারাগ্লাইডিং উপভোগ করতে পারেন।
মুনসিয়ারি, উত্তরাখন্ড: উত্তরাখন্ডের ছোট্ট পাহাড়ি শহর মুনসিয়ারিকে সৌন্দর্যের কারণে বলা হয় লিটল কাশ্মীর।<br> পর্বতারোহীদের কাছে বেস ক্যাম্পের জন্য জনপ্রিয় মুনসিয়ারির।<br> ডিসেম্বরের শেষ থেকে ফেব্রুয়ারির শুরু পর্যন্ত বরফের সাদা চাদরে ঢেকে থাকে মুনসিয়ারি।
ডালহৌসি, খাজিয়ার: ব্রিটিশ আমল থেকেই জনপ্রিয় হিমাচল প্রদেশের এই উপত্যকা।<br> সাহেবরা গরমকাল কাটাতে চলে যেতেন ডালহৌসি, খাজিয়ারে।<br> সারা বছরই অপূর্ব সুন্দর। তবে বরফ দেখতে চাইলে যেতে হবে নভেম্বর থেকে ফ্রেব্রুয়ারি।
আলমোরা, উত্তরাখণ্ড: উত্তরাখণ্ডের আলমোরা পার্বত্য উপত্যকাকে স্নো হেভেন বলা হয়।<br> রানিখেত, কৌসানির মাঝামাঝি অবস্থিত আলমোরায় বরফ উপভোগ করতে চাইলে যেতে হবে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে।
কাটাও, সিকিম: যদি গ্যাংটক আর লাচুং যাওয়ার প্ল্যান থাকলে একবার কাটাও ঢুঁ মেরে আসতেই পারেন।<br> সুইত্জারল্যান্ড অব সিকিম হিসেবেই পরিচিত কাটাও। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি বরফ পাবেন।