বোর্ডিং পাস প্রিন্ট করাবেন কেন? ছবি: সংগৃহীত।
পছন্দের আসন পেতে এখন আর সাত তাড়াতাড়ি বিমানবন্দরে পৌঁছনোর প্রয়োজন পড়ে না। ইন্টারনেটের দৌলতে ঘরে বসেই ওয়েব চেক ইন করা যায়। তার ফলে ইমেলেই চলে আসে বোর্ডিং পাস। বিমানবন্দরে ঢোকার মুখে ফোন থেকে ওই বোর্ডিং পাসটি দেখালেই কাজ হয়ে যায়। তাই অনেকেই আর সেই বোর্ডিং পাসটি প্রিন্ট করার প্রয়োজন বোধ করেন না। করোনা সংক্রমণের পর থেকে ডিজিটাল বিষয়টি বেশিই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অন্য দিকে, কাগজ নষ্ট না করার বিষয়টিও সমান গুরুত্ব পেয়েছে।
কিন্তু যতই অসুবিধা হোক, বোর্ডিং পাস প্রিন্ট করিয়ে হাতে রাখাই আসলে ভাল। বিশেষ করে যদি এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার পথে মাঝে অনেক ক্ষণ অন্য কোনও বন্দরে সময় কাটাতে হয়, সে ক্ষেত্রে হাতে প্রিন্ট করা বোর্ডিং পাস রাখাই জরুরি। ২২ বছর বিমানে যাতায়াত করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এক বিমানকর্মী বলেন, “বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, ফোনের ব্যাটারিতে চার্জ না থাকার কারণে যাত্রীর প্রয়োজনে বোর্ডিং পাস দেখাতে পারেননি। সে ক্ষেত্রে পরের বিমান ধরতে যাওয়ার সময়ে বিপদে পড়তে হয়েছে। তবে খুব কম সময়ের জন্য যদি যাত্রা করতে হয় এবং ফোনের ব্যাটারিতে যথেষ্ট চার্জ থাকে, সে ক্ষেত্রে বোর্ডিং পাস প্রিন্ট না করালেও চলে।”