প্রতীকী ছবি।
পোলাও-পায়েস রান্না করলে তো দেওয়াই হয়। তা ছাড়াও বহু বাঙালি রান্নায় ব্যবহার হয় কিশমিশ। কিন্তু সে তো গেল স্বাদ ব়ৃদ্ধির প্রসঙ্গ। অনেকে আবার দিনে বেশ কয়েকটি কিশমিশ খান স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য। তাতেও ক্ষতি নেই। আরও কিছু মানুষ আছেন যাঁরা খিদে পেলেই মুঠো মুঠো কিশমিশ খেয়ে ফেলেন। এক বার শুরু করলে আর থামতে পারেন না। চিন্তা হল তাঁদের নিয়ে। কারণ অতিরিক্ত কিশমিশ আবার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।
কী ধরনের ক্ষতি হয় বেশি কিশমিশ খেলে?
১) কিশমিশে অনেকটা পরিমাণ ফাইবার থাকে। সে কারণেই অনেককে রোজ নিয়ম করে কয়েকটি কিশমিশ খেতে বলা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ফাইবার আবার কারও কারও শরীরের ক্ষতিও করতে পারে। তাতে হজমের গোলমাল থেকে শুরু করে পেটের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
প্রতীকী ছবি।
২) কিশমিশে নানা ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। তা ত্বকের জন্য খুবই ভাল। কিন্তু অতিরিক্ত অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট শরীরে গেলে আবার অ্যালার্জিও হতে পারে। তার জেরে কাশি, গলা ব্যথা, ডায়েরিয়া বা ত্বকে র্যাশ দেখা দিতে পারে।
৩) রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকলেও কিশমিশ খেতে বলা হয়। কারণ, এমন সমস্যা দ্রুত কমাতে পারে কিশমিশ। তবে অতিরিক্ত কিশমিশ খেলে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কমে যেতে পারে রক্তচাপ। তা উল্টে চিন্তার কারণ হবে।