প্রতীকী ছবি।
বিয়ের পণ হিসাবে একটি ফরচুনার গাড়ি চেয়েছিলেন। হবু শ্বশুরবাড়ির লোকজন গাড়ি দিতে অস্বীকার করায় বিয়ে ভাঙলেন সিদ্ধার্থ বিহার নামে উত্তরপ্রদেশের এক সরকারি কলেজের শিক্ষক।
দু’বাড়ি থেকে বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল জোরকদমে। বর এবং কনে দু’জনেই উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের বাসিন্দা। সম্বন্ধ করেই বিয়ে ঠিক হয়েছিল। কনের বা়ড়ির লোকজনও কলেজশিক্ষক পাত্র পেয়ে যথেষ্ট নিশ্চিন্ত হয়েছিলেন। বিয়ের পাকা কথা বলার সময়ে পণের কথা বলেননি পাত্রের বাড়ির লোকজন। পাত্র নিজেও কোনও দাবি করেননি। সব ঠিকঠাকই চলছিল।
বিয়ের মাসখানেক আগে হঠাৎই একটি গাড়ি চেয়ে বসেন পাত্র। হবু শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে সে কথা জানিয়েও আসেন। দাবি শুনে পাত্রীর বাড়ির লোকজনের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। পাত্রীর বাড়ির আর্থিক পরিস্থিতি ততটাও ভাল নয়।
বিয়ের মাসখানেক আগে হঠাৎই একটি গাড়ি চেয়ে বসেন পাত্র। হবু শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে সে কথা জানিয়েও আসেন। দাবি শুনে পাত্রীর লোকজনের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। পাত্রীর বাড়ি আর্থিক পরিস্থিতি ততটাও সচ্ছল নয়। বিয়ের আয়োজন করতেই জমানো সঞ্চয় চলে গিয়েছে। তার উপর গাড়ি কেনা অসম্ভব। তাঁরা যে গাড়ি দিতে অপারগ, স্পষ্ট করেই তা জানিয়ে দেওয়া হয় হবু পাত্রকে। সে কথা শুনেই বিয়ে পাত্রীর ফোনে মেসেজ করে বিয়ে ভেঙে দেন পাত্র। ওই কলেজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইপিসি ৫০৬ ধারায় মামলা করেন পাত্রীর বাড়ির লোকজন।