দাম্পত্য জীবনে একাধিক ধরনের অর্থনৈতিক প্রবঞ্চনার শিকার হতে হয় মানুষকে। ছবি: সংগৃহীত
দাম্পত্যে প্রবঞ্চনা মানে কি শুধুই অন্য মানুষের প্রতি দুর্বলতা? একেবারেই নয়। অর্থনৈতিক দিক থেকেও সঙ্গীর প্রবঞ্চনার শিকার হন প্রতি দশ জনে তিন জন। অন্তত সাম্প্রতিকতম একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য।
প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত
একটি মার্কিন সংস্থার করা সমীক্ষা জানাচ্ছেন দাম্পত্য জীবনে একাধিক ধরনের অর্থনৈতিক প্রবঞ্চনার শিকার হতে হয় মানুষকে। দেখে নেওয়া যাক সঙ্গীকে না জানিয়েই কী কী ভাবে খরচ করা হয় টাকা।
১। গোপন কেনাকাটা: ৩১.৪ শতাংশ
২। সঙ্গীর অজান্তে ধার-দেনা: ২৮.৭ শতাংশ
৩। আয় নিয়ে মিথ্যে কথা বলা: ২২.৬ শতাংশ
৪। সঙ্গীর অজান্তে সঞ্চিত অর্থ খরচ: ১০.৪ শতাংশ
কিন্তু কেন এমন করেন দাম্পত্য সম্পর্কে থাকা মানুষদের এত বড় একটি অংশ? শতকরা ৩৮ জনের বক্তব্য, অযথা ঝগড়াঝাঁটি এড়ানোর জন্যই সঙ্গীর থেকে নিজেদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড লুকিয়ে রাখেন তাঁরা। আবার ২৩ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, ভুল ভাবে খরচ করার পর সঙ্গীকে বলতে লজ্জা লাগাই এর কারণ। ১৬ শতাংশের অবশ্য দাবি, অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখতেই ঘটিয়েছেন এমন ঘটনা।
তবে ৭ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, সঙ্গীর থেকে নানা ধরনের খারাপ খবর লুকিয়ে রাখতেই তাঁদের টাকা পয়সার লেনদেন করেছেন লুকিয়ে।