খুঁটি পুজোয় অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু, উদ্যোগপতি চন্দ্রশেখর ঘোষ, শিল্পপতি হর্ষববর্ধন নেওটিয়া, বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সত্যম রায়চৌধুরী, এনকেডিএ -এর চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন, বিধাননগরের পুলিশ কমিশনার গৌরব শর্মা প্রমুখ। —নিজস্ব চিত্র
উৎসব ছাড়া বাঙালির মন ভরে না। পুজোর আগমনের দিন গোনা শুরু করাও তাই উৎসবেরই আকার নেয়। সাধারণত রথের দিন থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে দুর্গোৎসবের অপেক্ষা শুরু হয় বাংলার নানা প্রান্তে। আর তা করা হয় খুঁটি পুজো করে।
এ বছর রথের দিন ভোটের মেজাজ ছিল জমজমাট। নিউ টাউন সর্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতিতে তাই ঢাকে কাঠি পড়ল একটু পড়েই। সেখানে দ্বিতীয় বছরের খুঁটি পুজো করা হল শনিবার, ১৫ জুলাই। অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু, উদ্যোগপতি চন্দ্রশেখর ঘোষ, শিল্পপতি হর্ষববর্ধন নেওটিয়া, বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সত্যম রায়চৌধুরী, এনকেডিএ -এর চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন, বিধাননগরের পুলিশ কমিশনার গৌরব শর্মা প্রমুখ।
শিল্পী অনির্বাণ দাসের কল্পনায় সমিতির এবারের বিষয় কোমল গান্ধার। হিমাচল প্রদেশের কাংড়া সভ্যতার আদলে নির্মিত হবে এই প্রতিমা। গত বারের মতো এ বারও খুঁটি পুজো এবং মূল পুজোর দায়িত্বে আছেন মহিলা পুরোহিত।
নারী শক্তির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে সমিতিতে। এ পুজোয় তাই ঢাকের বোল তোলা থেকে ধুনুচি নাচ, সবের দায়িত্বেই আছেন মহিলারা। খুঁটি পুজোর দিন তাঁরা সকলেই উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি, এ বার থেকে মহিলাচালিত স্টার্টআপ সংস্থাগুলির মধ্যে শ্রেষ্ঠটিকে বেছে সম্মান জানানো হবে। প্রায় ২৫০ স্বেচ্ছাসেবীর দল শুরু করে দিয়েছে পুজোর প্রস্তুতি।