স্নায়ুতন্ত্র: স্ট্রেস স্নায়ুতন্ত্রের উপর অনেক ভাবে প্রভাব ফেলে। এর ফলে হার্ট রেট বেড়ে যাওয়া, <br> রেসপিরেশন রেট বেড়ে যাওয়ার সমস্যা যেমন হয়, তেমনই অতিরিক্ত অ্যাড্রিনালিন ক্ষরণ ও রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে।
হার্ট: ক্রনিক স্ট্রেসের কারণে নানা রকম সমস্যা হতে পারে হার্টের।<br> হার্ট রেট বেড়ে যাওয়া, হাইপারটেনসন, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে।
ফুসফুস: অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে অ্যাস্থমা, নিশ্বাসের সমস্যা, প্যানিক অ্যাটাক হতে পারে।
পৌষ্টিকতন্ত্র: অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে বদহজম, ডায়রিয়া, বমির সমস্যা হতে পারে।
জননতন্ত্র: অতিরিক্ত স্ট্রেস পুরুষ, মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই বন্ধ্যাত্ব নিয়ে আসতে পারে।<br> পুরুষদের ক্ষেত্রে কর্টিসলের মাত্রা বেড়ে গেলে তা জননতন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যকারিতায় বাধা দেয়। দীর্ঘ দিন স্ট্রেসের সমস্যা টেস্টোস্টেরন, শুক্রাণু উত্পাদনের মাত্রা কমাতে পারে।<br> কোনও কোনও ক্ষেত্রে উত্থানের সমস্যায়ও ভোগেন পুরুষরা। মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত ঋতুস্রাব, যন্ত্রণাদায়ক ঋতুস্রাব, মিলনের ইচ্ছা কমে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে।