Homemade Yogurt

দই পাতার ব্যাপারে আপনি সিদ্ধহস্ত, কিন্তু নানা স্বাদের ইয়োগার্ট বাড়িতে বানাবেন কী ভাবে?

দেখতে এবং খেতে এক রকম হলেও ইয়োগার্ট এবং টক দই কিন্তু আলাদা। টক দইয়ের তুলনায় স্বাস্থ্যকর ইয়োগার্ট দামিও বটে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৯:৪০
Share:

ইয়োগার্ট বানাতে পারেন বাড়িতেই! ছবি: সংগৃহীত।

দোকান থেকে কেনা দইয়ের মধ্যে বনস্পতি দেওয়া থাকে। তাই বহু কাল ধরে বাড়িতেই টক দই পাতা হয়। টক দই পেটের জন্য ভাল। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং চুলের খুশকির উপদ্রব হলেও অনেকে হেনার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে ব্যবহার করেন। বিভিন্ন নিরামিষ রান্নায় কিংবা মাংসের ম্যারিনেশনেও টক দই লাগে। তবে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে আবার ইয়োগার্ট বেশ জনপ্রিয়। দেখতে এবং খেতে এক রকম হলেও ইয়োগার্ট এবং টক দই কিন্তু আলাদা। টক দইয়ের তুলনায় স্বাস্থ্যকর ইয়োগার্ট দামিও বটে। টক দই যেমন সহজেই বাড়িতে পাতা যায়, ইয়োগার্ট বানানোর ক্ষেত্রে কি পদ্ধতিগত কোনও পার্থক্য রয়েছে? রন্ধনশিল্পীরা বলছেন, দাম দিয়ে ইয়োগার্ট না কিনে তা বাড়িতে তৈরি করে ফেলতে পারেন সহজেই। রইল পদ্ধতি।

Advertisement

উপকরণ:

দুধ: ৪ কাপ

Advertisement

ইয়োগার্ট: ২ টেবিল চামচ

ফলের কৃত্রিম এসেন্স বা ক্বাথ: ২ টেবিল চামচ

দাম দিয়ে ইয়োগার্ট না কিনে তা বাড়িতে তৈরি করে ফেলতে পারেন সহজেই। ছবি: সংগৃহীত।

পদ্ধতি:

১) প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিন। ঈষদুষ্ণ তাপমাত্রায় আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

২) এ বার গরম দুধের মধ্যে আগে থেকে তুলে রাখা প্লেন ইয়োগার্ট ভাল করে মিশিয়ে নিন।

৩) দুধ একেবারে ঠান্ডা হয়ে এলে তার মধ্যে পছন্দ মতো ফলের ক্বাথ বা এসেন্স মিশিয়ে নিন। ক্বাথ এমনিতেই মিষ্টি হয়, তাই আলাদা করে চিনি দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।

৪) এ বার দই পাতার মতো কাচের বা মাটির পাত্রে দুধ ঢেলে, মোটা তোয়ালে চাপা দিয়ে ১২ ঘণ্টা রেখে দিন।

৫) দুধ জমে ইয়োগার্ট হয়ে গেলে এ বার ফ্রিজে তুলে রাখুন। ঘণ্টা দুয়েক পর বার করে চেখে দেখতে পারেন ইয়োগার্ট।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement