মন্দিরের ‘অ’সাধুরা। ছবি- সংগৃহীত
মাদক পরীক্ষায় পাশ করতে পারেননি তাইল্যান্ডের এক বৌদ্ধ মন্দিরের এক জন সন্ন্যাসীও। ফলে সকলকে পাঠানো হল নেশামুক্তি কেন্দ্রে। ফাঁকা হয়ে গেল মন্দির।
সম্প্রতি, তাইল্যান্ডের ফেচাবুন প্রদেশের বুং স্যাম ফান জেলার একটি বৌদ্ধ মন্দিরের অধ্যক্ষ-সহ ৪ সন্ন্যাসীর মেথামফেটামাইন পরীক্ষা হয়। তাতে ধরা পড়ে তাঁরা ৪ জনই মাদকাসক্ত। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা এ-ও স্বীকার করেছেন যে, তাঁরা মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। এই ঘটনায় তাঁদের ওই মন্দিরের সব দায়িত্ব থেকে অপসারিতও করা হয়। তাঁদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য ফেরাতে পাঠানো হয় মাদকাসক্তি মুক্তি কেন্দ্রে।
ত্যাগ ও শান্তির ধারক এবং বাহক এই সন্ন্যাসীরা তাইওয়ানের ওই গ্রামের মানুষদের ধর্মীয় পাঠ দিতেন। গ্রামের মানুষদের দেওয়া দান ধ্যানেই তাঁদের দিন গুজরান হত। ঈশ্বরের দূত ওই সন্ন্যাসীদের এমন আচরণে হতচকিত গ্রামবাসীরা। ত্যাগ ও শান্তির ধারক এবং বাহক এই সন্ন্যাসীরা তাইওয়ানের ওই গ্রামের মানুষদের ধর্মীয় পাঠ দিতেন। গ্রামের মানুষদের দেওয়া দানধ্যানেই তাঁদের দিন গুজরান হত। ঈশ্বরের দূত ওই সন্ন্যাসীদের এমন আচরণে হতচকিত গ্রামবাসীরা।
উল্লেখ্য, ‘মাদক এবং অপরাধ’ সংক্রান্ত একটি আলোচনা প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপুঞ্জ জানিয়েছে, লাওস থেকে মায়ানমার হয়ে তাইল্যান্ডে রমরমিয়ে চলে মাদক ব্যবসা। এখন সেই মাদকচক্রে সন্ন্যাসীদের নাম জড়ানোয় বিস্মিত প্রশাসন থেকে গ্রামবাসীরা।