ইমোজি। কমিউনিকেশন আর মেসেজিং-এর সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে। হাসি, কান্না, খাবার, প্রেম সব কিছুই প্রকাশ করা যায় ইমোজির সাহায্যে। শুধুৃ সংস্থা অনুযায়ী বদলে যায় ইমোজির চেহারা। যেমন হ্যামবার্গার ইমোজি। অ্যাপল, ফেসবুক, গুগলের সকলেরই এই ইমোজির চেহারা আলাদা। খেয়াল করে দেখেছেন কে কোথায় রেখেছে চিজ?
অ্যাপল: সবচেয়ে জীবন্ত ও একেবারে আসলের মতো দেখতে অ্যাপলের হ্যামবার্গার ইমোজি। লেটুসের উপর প্যাটি, তার উপর চিজ, টোম্যাটো দিয়ে থরে থরে সাজানো এই বার্গার।
গুগল: হ্যামবার্গার ইমোজি নিয়ে টুইটারে ট্রোলড হয়েছে গুগল। চিজ রাখা হয়েছে প্যাটির নীচে। এমন বার্গার খেয়েছেন কখনও?
মাইক্রোসফট: সবচেয়ে লোভনীয় হ্যামবার্গার ইমোজি তৈরু করেছে মাইক্রোসফটই। প্যাটির উপর গলন্ত চিজ। যা দেখে উউজারদের জিভে জল এসে যায়।
স্যামসাং: এই ইমোজিতে প্যাটির উপরেই রয়েছে চিজ। যদিও লেটুসের উপর চিজ বিষয়টা একটু অদ্ভুত।
এলজি: এই ইমোজি সবচেয়ে সিম্পল। প্যাটির উপর একদম ঠিক জায়গাতেই রাখা হয়েছে চিজ।
এইচটিসি: এই ইমোজি একটু বেশিই ভারী। দুটো প্যাটি দিয়ে আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে এই ইমোজি। চিজ রয়েছে একেবারে উপরে।
হোয়াটসঅ্যাপ: হোয়াটসঅ্যাপের হ্যামবার্গার ইমোজি বেশ লোভনীয় ও ইউনিক। এখানে লেটুস রয়েছে একেবারে নীচে। তার উপর প্যাটি রেখে টোম্যাটো দিয়ে খুবই জীবন্ত করে তোলা হয়েছে এই ইমোজি।
মেসেঞ্জার: এখানেও চিজ রয়েছে প্যাটির উপরেই। বানের উপর তিনটি ডট দিয়ে চোখ, নাক বানিয়ে ফানি ফেসের আদলে তৈরি মেসেঞ্জারের হ্যামবার্গার ইমোজি।
টুইটার: প্যাটির উপর চিজ, তার উপর লেটুস, টোম্যাটো। অনেকটা অ্যাপলের ধাঁচেই তৈরি টুইটারের হ্যামবার্গার ইমোজি।
ফেসবুকের ইমোজিতেও চিজ রাখা হয়েছে প্যাটির উপরেই। লেটুস রয়েছে একদম উপরে।