ছবি: সংগৃহীত।
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চুল পাতলা হতে থাকে। চুলের গো়ড়া দুর্বল হয়ে পড়ে আগের চেয়ে। অল্প অল্প পাক ধরতেও শুরু করে চুলে। বয়সের চাকা যে ক্রমশ সামনের দিকে এগোচ্ছে, এই লক্ষণগুলি তার-ই ইঙ্গিত। ৪০-এর পর থেকে ত্বকের জেল্লা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। তেমনই চুলেরও নানা সমস্যা দেখা দেয়। চুলের গোছা পাতলা হয়ে যায়। চুলের যে স্বাভাবিক যে জেল্লা, সেটাও কমতে থাকে। তবে এগুলি অবশ্যম্ভাবী নয়। চাইলে চুলেও বয়সের ছাপ আটকে দেওয়া যায়। তার জন্য চুলের যত্নে কিছু বদল আনতে হবে।
সঠিক শ্যাম্পু
চুল ভাল রাখতে চাইলে সালফেট মুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা ছাড়া গতি নেই। সালফেট চুলের ক্ষতি করে। চুল অত্যধিক রুক্ষ হয়ে যায়। শ্যাম্পু কেনার সময় দেখে নেওয়া জরুরি সেটি সালফেট মুক্ত কি না।
নিয়মিত কন্ডিশনার ব্যবহার করা
শ্যাম্পু করলে কন্ডিশনারও ব্যবহার করতে হবে। চুলের যত্ন করতে হলে এই নিয়ম মেনে চলতে হবে। অনেকে শ্যাম্পু মাখলেও সব সময় কন্ডিশনার ব্যবহার করেন না। তাতে চুল পুষ্টি পায় না। চুলও শক্ত হয়ে যায়।
মাস্ক ব্যবহার না করা
শ্যাম্পু করা চুলের যত্নের শেষ কথা নয়। শ্যাম্পু শুধু মাথার ত্বক পরিষ্কার করার ক্ষমতা রাখে। চুলে পুষ্টি জোগাতে মাস্ক ব্যবহার করা জরুরি। সপ্তাহে অন্তত ১৫ দিন অন্তর মাস্ক ব্যবহার করলে চুল ভাল থাকবে। চুলের গোড়াও শক্ত হবে। জেল্লাদার হবে চুল।