বন্ধু, ব্যবসায়ী ভরত জগমোহন মেহরার সঙ্গে নীতা অম্বানী। ছবি: ইনস্টাগ্রাম।
নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে উদ্যাপনে মেতেছিলেন দেশবাসী। খানাপিনা, নাচগান চলেছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে। আর সকলের মতোই সেই উৎসবে শামিল হয়েছিলেন রিলায়্যান্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন নীতা অম্বানী। পরিবার, বন্ধু, পরিজনের সঙ্গে বছর শেষের রাতে পার্টিতে ছিল তাঁর উজ্জ্বল উপস্থিতি। অম্বানী পরিবারের বন্ধু, ব্যবসায়ী ভরত জগমোহন মেহরার ইনস্টাগ্রাম জানান দিয়েছে সে কথা।
বর্ষবরণ উৎসবে নীতা অম্বানী। ছবি: ইনস্টাগ্রাম।
অম্বানী পরিবারের যে কোনও অনুষ্ঠানের মধ্যমণি নীতা। বর্ষবরণের রাতেও তার অন্যথা হয়নি। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে চকচকে, রুপোলি, লম্বা ঝুলের গাউন বেছে নিয়েছিলেন তিনি। উপর দিয়ে আলগা করে জড়িয়ে নিয়েছিলেন রুপোলিরঙা ওড়না। ওড়নার দু’প্রান্তে বসানো নরম ফারের ববল্স। শুধু পোশাক নয়, গয়নার বিষয়েও অনন্য নীতা। হিরের দুল, গলায় ‘মাল্টিলেয়ার্ড’ হার আর আংটি ছিল নীতার সাজ-সঙ্গী। কাঁধছোঁয়া ঢেউখেলানো চুল, ঘন ভুরু, চোখের পাতায় মাস্কারা, ন্যুড লিপস্টিক এবং লালচে আভায় দু’গাল রাঙিয়ে নিয়েছিলেন নীতা।
ভরতের সঙ্গে পার্টিতে আকাশ, অনন্ত অম্বানী। ছবি: সংগৃহীত।
মুকেশ এবং নীতার দুই ছেলে আকাশ এবং অনন্তও ছিলেন পার্টিতে। বর্ষবরণের পার্টির জন্য ভ্রাতৃদ্বয় বেছে নিয়েছিলেন কালো রঙের পোশাক। আকাশের পরনে ছিল কালো রঙের টিশার্ট, সঙ্গে কলার দেওয়া লম্বাহাতার জ্যাকেট। সাদা রঙের স্নিকার্সের সঙ্গে ছিল মানানসই কালো রঙের ট্রাউজ়ার্স। আকাশের মতোই অনন্তের পরনে ছিল কালো রঙের জ্যাকেট। তবে সেটি চামড়া দিয়ে তৈরি। সঙ্গে মানানসই সাদা রঙের স্নিকার্স এবং কালো রঙের ট্রাউজ়ার্স ছিল তাঁর পরনে।