এ সময় থেকেই দরকার ত্বক ও চুলের বিশেষ যত্ন। তবেই তো আজীবন উজ্জ্বল থাকবে চেহারা।
কৈশোরে পা দেওয়া মাত্রই যেন নিজের চেহারা, রূপ, শরীর সম্পর্কে কিছুটা সচেতনতা বেড়ে যায়। কেমন দেখাচ্ছে, নিজেকে কেমন দেখাতে চায় সে, কবে কী ভাবে সাজবে— কত কথাই যে ঘোরে মনের ভিতরে! তবে সাজগোজ তো পরের কথা। বরং এ সময় থেকেই দরকার ত্বক ও চুলের বিশেষ যত্ন। তবেই তো আজীবন উজ্জ্বল থাকবে চেহারা। ইচ্ছা মতো সাজগোজ করলে রূপ খুলবে। মন ভাল থাকবে।
কিন্তু যেমন তেমন করে যত্ন নিলে তো চলবে না। এ সময়ে কী ভাবে কিশোরী সন্তানের ত্বকের যত্ন নেবেন, তা জেনে রাখা জরুরি।
খুব কঠিন কোনও পদ্ধতিতে যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু তিনটি ধাপ জেনে রাখলেই হবে।
অল্প করে ময়েশ্চারাইজার লাগানো জরুরি। ত্বক আর্দ্র থাকবে।
কিশোরীর ত্বকের যত্ন নেওয়া তিনটি ধাপ কী?
১) নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করা অভ্যাস করান। দিনে দু’বার ভাল ভাবে মুখ পরিষ্কার করা জরুরি। এ সময় থেকে যদি এই অভ্যাস করেন, তবে তা তৈরি হয়ে যাবে। আর চেহারার ঔজ্জ্বল্যের ত্বক পরিচ্ছন্ন রাখার অভ্যাস অতি জরুরি।
২) প্রতি বার মুখ পরিষ্কার করার পর অল্প একটু টোনার লাগানো ভাল। তাতে রোমকূপগুলি খুলে যাবে। ত্বকে জমে থাকা ময়লা, তেল আর আটকে থাকবে না।
৩) টোনার লাগানোর পর অল্প করে ময়েশ্চারাইজার লাগানো জরুরি। ত্বক আর্দ্র থাকবে। মসৃণও হবে।