ছবি: সংগৃহীত।
দেশের এক নম্বর ধনী, ধনসম্পত্তির পরিমাণ কোনও অঙ্কেই ধরা যায় না, ২৭ তলা রাজপ্রাসাদের কোনায় কোনায় ঐশ্বর্যের হাতছানি— এই প্রতিটি বর্ণনার কেন্দ্রে যে অম্বানীরা, সেটা আলাদা করে শিশুদেরও বলে দেওয়ার দরকার পড়ে না। মুকেশ অম্বানী এবং তাঁর পরিবারকে কৌতূহলের অন্ত নেই। প্রতিনিয়ত সেই কৌতূহল বেড়েই চলেছে। তবে এই কৌতূহল একেবারেই ভিত্তিহীন নয়। ধনকুবেরের জীবনযাপনের কথা জানতে চান সকলেই। উৎসব-অনুষ্ঠানে অম্বানীদের সাজগোজ যে বিস্ময়ের জন্ম দেয়, সেই বিস্ময় থেকেই কৌতূহলী মন অম্বানীদের হাঁড়ির খবর জানতে চায়। হিরে, জহরতে সারা ক্ষণ নিজেকে যাঁরা সাজিয়ে রাখেন, তাঁরা কী খাবার খান, সেটা জানতে চান অনেকেই। অম্বানীরা নিরামিষভোজী। কিন্তু মুকেশ যে খাদ্যরসিক, সেই রহস্য আগেই ফাঁস করেছেন নীতা। নিরামিষ পদ হলেও মেনুতে থাকে নতুন ধরনের খাবার। অম্বানীরা রোজ কী কী খান?
গুজরাতি ডাল
অড়হড় ডাল গুজরাতি পরিবারে প্রায়ই খাওয়া হয়। অম্বানীরাও এই ডাল খেতে ভীষণ ভালবাসেন। গুড় এবং লেবুর রস দিয়ে রান্না করা হয় এই ডাল। স্বাদ একেবারে আলাদা হয়।
রাজমা-রুটি
রাজমার ডাল আর গরম রুটি নাকি মুকেশের প্রিয় খাবার। রাজমা-রুটি রান্না হলে আর অন্য কিছু চাই না ধনকুবেরের। পেঁয়াজ, টম্যাটো কুচি দিয়ে কষিয়ে রান্না করা হয় এই পদ। রুটির বদলে মাঝেমাঝে ভাত দিয়েও রাজমা খান অম্বানীরা।
ইডলি-সম্বর
অম্বানীদের সকালের জলখাবারে প্রায়শই ইডলি আর সম্বর থাকে। মুকেশ-নীতা তো বটেই, অম্বানী বাড়ির সকলেই স্বাস্থ্যসচেতন। ফলে শরীরের যত্ন নিতে তেল ছাড়া খাবার খেতেই পছন্দ করেন। সেদিক থেকে ইডলি এবং সম্বর সেরা বিকল্প।
ভেলপুরি
সন্ধেবেলায় খিদে পেলে আপনার মতো অম্বানীরাও মাঝেমাঝে মুড়ি খান। তবে মুড়ি দিয়ে বানিয়ে নেন ভেলপুরি। পেঁয়াজ, লঙ্কাকুচি, টম্যাটোকুচি, বাদাম, চাটনি দিয়ে তৈরি এই ভেলপুরি খেতে ভীষণ ভালবাসেন মুকেশ।