এক পাত্রে একসঙ্গে ১৯৯৫ কেজি খিঁচুড়ি। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া।
মকর সংক্রান্তিতে বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলল হিমাচল প্রদেশের পর্যটন দফতর। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড থেকে শংসাপত্রও পেয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবারএকসঙ্গে সব থেকে বেশি খিচুড়ি রান্নার রেকর্ড হয় হিমাচল প্রদেশে।
সিমলা থেকে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার দূরে উষ্ণ প্রস্রবণের জন্য বিখ্যাত তাত্তাপানি। সেখানে শিব গুহার কাছে একটি মন্দির রয়েছে। সেখানে আয়োজন করা হয় মকর সংক্রান্তির পুজোর। পুজোকে সামনে রেখে তাত্তাপানিকে দেশ তথা বিশ্বের পর্যটন মানচিত্রে তুলে ধরতে বিশেষ উদ্যোগ নেয় হিমাচল প্রদেশ পর্যটন বিভাগ।
পর্যটন বিভাগ ও সিমলারদুর্গা দেবী বিহারীলাল চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মিলে বানিয়ে ফেলে একটি মাত্র পাত্রে একসঙ্গে ১৯৯৫ কেজি খিচুড়ি। সেই খিচুড়ি মন্দিরে আসা পুণ্যার্থীদের মধ্যে বিলি করা হয়। খিচুড়ি তৈরির সময় উপস্থিত ছিলেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের প্রতিনিধিরা।
আরও পড়ুন: ছাই-এর কম্বলে ঢেকে যাচ্ছে ফিলিপিন্সের ঘর-বাড়ি-ক্ষেত-খামার
এর আগে একসঙ্গে সব থেকে বেশি খিচুড়ি রান্নার রেকর্ড ছিল ৯১৮.৮ কেজির। সেই রেকর্ড ভেঙ্গে গেল মঙ্গলবার। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের তরফে ঋষি নাথ ঘোষণা করেন, একটি মাত্র পাত্রে ১৯৯৫ কেজি খিচুড়ি রান্না করে হিমাচল প্রদেশ পর্যটন ও অসামরিক বিমান পরিবহণ দফতর নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়ল।
আরও পড়ুন: ৩১ হাজারের টিভি মাত্র আড়াই হাজারে, সস্তায় টিভি কিনতে বিশাল ভিড় দোকানে
দুর্গা দেবী বিহারীলাল চ্যারিটেবল ট্রাস্টের সভাপতি রমেশ সুদ জানিয়েছেন এই খিচুড়ি তৈরি করতে ২৫ জন রাঁধুনীর পাঁচ ঘণ্টা সময় লেগেছে। আর এর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ৪০৫ কেজি চাল, ১৯০ কেজি ডাল, ৯০ কেজি ঘি, মোট ৫৫ কেজি মশলা ও ১১০০ লিটার জল।
আরও পড়ুন: দিয়েগো-র ‘উদ্দাম যৌনতা’ বিলুপ্তির মুখ থেকে ফিরিয়ে আনল গোটা প্রজাতিকে
হিমাচল পর্যটন দফতরের পোস্ট:
A post shared by Himachal Tourism Official (@himachaltourismofficial) on