Indigo Airlines

১৮ ঘণ্টা ধরে ইস্তানবুল বিমানবন্দরে আটকে ৪০০ ভারতীয়, ‘ইন্ডিগো’র বিরুদ্ধে ক্ষোভ যাত্রীদের

বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে যাত্রীদের বড় অংশের অভিযোগ, ‘ইন্ডিগো’র কোনও কর্মী সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি। যাত্রীদের পর্যাপ্ত খাবার এবং পানীয় জল দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:৪২
Share:

ইস্তানবুল বিমানবন্দরে অপেক্ষায় যাত্রীরা। ছবি: সংগৃহীত।

দফায় দফায় পিছিয়েছে বিমান ছাড়ার সময়। প্রায় ১৮ ঘণ্টা ধরে তুরস্কের ইস্তানবুল বিমানবন্দরে আটকে রয়েছেন প্রায় ৪০০ জন ভারতীয় যাত্রী। এই ভোগান্তির জন্য বিমান সংস্থা ‘ইন্ডিগো’কেই দায়ী করছেন ওই যাত্রীরা।

Advertisement

প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ১০ মিনিটে তুরস্কের ইস্তানবুল বিমানবন্দর থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল ‘ইন্ডিগো’র একটি বিমানের। পরে জানানো হয়, বিমানটি পরের দিন দুপুর দেড়টায় দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবে। ইস্তানবুল থেকে মুম্বই যাওয়ার একটি বিমানকেও একই ভাবে পিছিয়ে দেওয়া হয়। প্রায় ৪০০ জন যাত্রী ইস্তানবুল বিমানবন্দরেই অপেক্ষা করতে থাকেন। এই প্রতিবেদন প্রকাশের সময় পর্যন্ত ওই যাত্রীদের নিয়ে কোনও বিমান ভারতের উদ্দেশে রওনা দেয়নি।

বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে যাত্রীদের বড় অংশের অভিযোগ, ‘ইন্ডিগো’র কোনও কর্মী বা আধিকারিক সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি। যাত্রীদের পর্যাপ্ত খাবার এবং পানীয় জল দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ। বিমানবন্দরে বসেই বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে সমাজমাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দেন আটকে পড়া যাত্রীরা। তাঁরা দাবি করেন, বিমান ছাড়ার সময় পিছিয়ে যাওয়ার খবরটাও ‘ইন্ডিগো’ কর্তৃপক্ষ দিচ্ছেন না। সেই খবর তাঁদের নিতে হচ্ছে তুরস্ক এয়ারলাইন্স কর্মীদের কাছ থেকে।

Advertisement

সমালোচনার মুখে পড়ে যাত্রীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে বিবৃতি দিয়েছে ‘ইন্ডিগো’। তবে কী কারণে বিমান ছাড়তে বিলম্ব হচ্ছে, তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি তাদের তরফে। শুধু জানানো হয়েছে, এই ঘটনায় সরাসরি যাত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলবে তারা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement