Zoo

Zoo: চিড়িয়াখানা থেকে ‘জরুরি তলব’! দ্রুত পৌঁছে, ফোনের কারণ জেনে হতভম্ব পুলিশ

বাঁদরেরা নম্বর মিলিয়ে ফোন করতে পারে কি না সেই প্রশ্ন নিয়ে যখন তদন্তকারীরা ভাবছেন, তখন বিষয়টি স্পষ্ট করে দেন চিড়িয়াখানার কর্মীরাই।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৭ অগস্ট ২০২২ ২৩:৫৮
Share:

রুট নামের সেই কাপুচিন বাঁদর

পুলিশের আপৎকালীন নম্বরে এসেছিল ফোনটা। জরুরি হওয়ায় এই ধরনের ফোন আসা মাত্রই ধরেন পুলিশ অপারেটর। এই ফোনটিও ধরেছিলেন। তবে এ ক্ষেত্রে অন্যদিকের কোনও কথা শোনা যায়নি। সাহায্য চেয়ে ভেসে আসেনি কোনও আর্তি। ফোনটি যেমন আচমকা এসেছিল, তেমনই আচমকা কেটে যায়।

Advertisement

কার ফোন? কেন জরুরি নম্বরে ফোন করা হল? কারও সাহায্য দরকার কি না জানতে পুলিশ এর পর ওই নম্বরে বার তিনেক ফোন করে। না পেয়ে শেষে ওই ঠিকানাতেই পাঠানো হয় পুলিশের দল। ততই প্রকাশ্যে আসে ঘটনাটি। পুলিশ জানতে পারে ওই জরুরি ফোন এসেছিল একটি চিড়িয়াখানা থেকে। তবে কর্তৃপক্ষের কেউ ওই ফোন করেননি। ফোন করেছিল এক বাঁদর।

বাঁদরেরা নম্বর মিলিয়ে ফোন করতে পারে কি না সেই প্রশ্ন নিয়ে যখন তদন্তকারীরা ভাবছেন, তখন বিষয়টি স্পষ্ট করে দেন চিড়িয়াখানার কর্মীরাই। তারা পুলিশকে জানিয়েছে, কাণ্ডটি ঘটিয়েছে একটি কাপুচিন বাঁদর। চিড়িয়াখানায় যাকে কর্মীরা রুট বলে ডাকেন। রুট চিড়িয়াখানায় ঘুরে বেড়ানোর একটি গলফ কার্ট থেকে ফোন নিয়ে বোতাম চিপতে আরম্ভ করেছিল। তাতেই পুলিশের আপৎকালীন নম্বর ৯১১ ডায়াল হয়ে যায় বলে কর্মীদের ধারণা।

Advertisement

ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার সান লইসের কাউন্টি থানায়। ঘটনাটির আগাগোড়া বিবরণ ফেস বুকে দিয়ে তারা লিখেছে, পুলিশ এর আগে অনেক বাঁদরামি দেখেছে। তবে এই প্রথম কোনও বাঁদরামি দেখে মুখে হাসি ফুটল।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement