১) ২৬/১১ মুম্বই হামলার পর চার বছর অতিক্রান্ত। কোনও অপরাধীকে সাজা দেয়নি পাকিস্তান। ভারতের হাতেও তুলে দেওয়া হয়নি।
২) করাচির কন্ট্রোল রুমে বসে মুম্বই হামলার ছক কষা লস্কর কম্যান্ডার জাকিউর রহমান লকভিকে পাক জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে টেনশন তুঙ্গে। ভারত রাষ্ট্রপুঞ্জের দ্বারস্থ।
৩) মায়ানমার অভিযানের পর রাঠৌরের মন্তব্য ঘিরে জলঘোলা। কড়া বার্তা বিনিময়।
৪) অমীমাংসিত কাশ্মীর সমস্যা।
৫) লস্কর প্রধান হাফিজ সঈদ মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং প্রকাশ্যে ভারত বিরোধী জনসভা করছে করাচিতে।
৬) ২০০৮-এ জামাত উদ দাওয়াকে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পরেও তার বিরুদ্ধে পাকিস্তান কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।
৭) সীমান্তে সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন। সাম্প্রতিক গুলি চালনা ও মৃত্যুর ঘটনা। অভিযোগ পাক সেনার দিকে।
সাম্প্রতিক দৌত্য প্রয়াস এবং শীতলতা
১) ১৬ অগস্ট, ২০১৪— হুরিয়ত নেতাদের সঙ্গে নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত পাক হাইকমিশনারের বৈঠক-বিতর্কের জেরে দু’দেশের নির্ধারিত বিদেশসচিব পর্যায়ের বৈঠক বন্ধ করে দিল সাউথ ব্লক।
২) ২৮ নভেম্বর, ২০১৪— নেপালের ধুলিখেলে সার্ক সম্মলনে মোদী শরিফ সাক্ষাত। কিন্তু করমর্দনের বাইরে এগোলো না সৌজন্য, আলোচনা।
৩) ৩ মার্চ, ২০১৫— বিদেশসচিব জয়শঙ্কর সার্ক যাত্রা উপলক্ষে পাকিস্তান গেলেন। কিন্তু আলোচনা শুরু হওয়া নিয়ে কোনও কথা হল না।
ফোন কূটনীতি
১৭ ডিসেম্বর, ২০১৪ --- পেশওয়ারের স্কুলে নৃশংস জঙ্গি হামলায় ১৩২ জন ছাত্রের মৃত্যুর পর নওয়াজকে মোদীর ফোন।
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫--- ক্রিকেট বিশ্বকাপের আগে সার্কভুক্ত দেশগুলির নেতাদের মোদী টেলিফোনে শুভেচ্ছা জানান। বাদ যায়নি নওয়াজ।
১মে, ২০১৫--- নেপাল এবং বিহারে ভূমিকম্পের পর নওয়াজের ফোন মোদীকে।
১৬ জুন, ২০১৫—রমজানের শুরুতে মোদীর শুভেচ্ছা-ফোন শরিফকে। সৌজন্যের প্রতীক হিসাবে দু’দেশই জেলবন্দি মত্স্যজীবীদের মুক্তি দেয়।