ইভিএম হ্যাকিংয়ের চ্যালেঞ্জে শেষ পর্যন্ত রইল দু’টি মাত্র দল। সিপিএম এবং শরদ পাওয়ারের এনসিপি। কমিশন সূত্রের খবর, শুক্রবার বিকেলে সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার ৩৯ মিনিট পরে লালু প্রসাদের দল হ্যাকিং চ্যালেঞ্জে অংশ নেওয়ার আর্জি নিয়ে হাজির হয়েছিল। স্বাভাবিক ভাবেই আরজেডির আর্জি গৃহীত হয়নি। কমিশন জানিয়েছে আগামী ৩ জুন দু’টি দলের জন্য দু’টি কাউন্টার থাকবে। বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টে, প্রতি দল ৪ ঘণ্টা করে সময় পাবে ইভিএম হ্যাক করার।
ইভিএম হ্যাকিংয়ের জন্য বিশেষজ্ঞ দল গড়তে বাড়তি সময় চেয়েছিল তৃণমূল। তাদের আর্জি খারিজ করা হয়। কমিশন কিছু প্রশ্ন তুলেছিল সিপিএমের আবেদনটি নিয়ে। সিপিএমের তরফে সেই সব প্রশ্নের ব্যাখ্যা দেওয়া হলে গৃহীত হয় তাদের আর্জি।
উত্তরপ্রদেশের ভোটে প্রায় মুছে যাওয়ার পরে ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ প্রথম তোলেন মায়াবতী। একই অভিযোগে সরব হয় আপ, সমাজবাদী পার্টি ও কংগ্রেস। কমিশনের নিয়মকানুন নিয়ে প্রশ্ন তুলে এই দলগুলিই কেন ইভিএম পরীক্ষা এড়িয়ে গেল, তা নিয়ে ঘরোয়া আলোচনায় তাদের বিঁধতে ছাড়ছেন না বিজেপির নেতা-কর্মীরা।