Madhya Pradesh

কপাল খুলল দশ বছর পরে

পাঁচ লক্ষ টাকার দেনা শোধ করেও হাতে ঢের টাকা থাকবে। অত টাকা আগলে রাখাটাও চিন্তার। বাড়ির ১৯ জনের মধ্যে তা ভাগ করে দিয়ে তাই রাজু চান নির্ভার হতে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ভোপাল শেষ আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২৪ ০৭:০১
Share:

রাজু গোন্দ। — নিজস্ব চিত্র।

স্বচ্ছ, শক্ত পাথরকুচি থেকে ঠিকরে ওঠা যৎসামান্য আলো বিদ্যুতের মতো খেলে গিয়েছিল রাজু গোন্দের চোখের মণিতে। একছুটে সোজা হিরের খনির অফিস। সরকারি জহুরি পরখ করে বললেন, একেবারে ১৯.২২ ক্যারাট। কম করে আশি লক্ষ টাকা দাম উঠবে নিলামে। একটা ঝুড়ি, একটা চালুনি, একটা কোদাল। সেই কোদালেরই বাট খুলে হাতুড়ি আর গাঁইতিতে জুড়তে হয়। এই নিয়ে এক দশক ভাগ্য পরীক্ষা করে আসছেন মধ্যপ্রদেশের জনজাতির দিনমজুর যুবক। বর্ষায় চাষ আর ইটভাটার কাজ কমে এলে তাঁরা গ্রামের কাছের পান্না হিরের খনিতে এক চিলতে জায়গা ২০০-২৫০ টাকায় ইজারা নেন। যেমন নিয়েছিলেন মাস দেড়েক আগেই। অবশেষে কপাল খুলেছে বুধবার। পাঁচ লক্ষ টাকার দেনা শোধ করেও হাতে ঢের টাকা থাকবে। অত টাকা আগলে রাখাটাও চিন্তার। বাড়ির ১৯ জনের মধ্যে তা ভাগ করে দিয়ে তাই রাজু চান নির্ভার হতে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement