গাঁধীর নাতি কানুভাইয়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গাঁধীর তৃতীয় পুত্র রামদাসের বড় ছেলে কানুভাই। নয়াদিল্লিতে তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে একটি বৃদ্ধাবাসে থাকছেন খবর পেয়ে মোদী তড়িঘড়ি তাঁকে ফোন করেন। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতিমন্ত্রী মহেশ শর্মাকে দক্ষিণ দিল্লির গৌতমপুরীতে গুরু বিশ্রাম বৃদ্ধাশ্রমে যাওয়ার নির্দেশও দেন প্রধানমন্ত্রী।
সেখানে গিয়ে কানুভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন মহেশ। ফের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ আসে, গাঁধী দম্পতির বসবাসের জন্য যেন সুবন্দোবস্ত করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গুজরাতিতে দীর্ঘ ক্ষণ কথা হয় কানুভাইয়ের।
কানুভাই পরে জানিয়েছেন, তিনি মোদীকে বহু দিন ধরেই পছন্দ করেন। ‘‘সনিয়া গাঁধী যখন আমাদের
বিরোধিতা করেছেন, তখন আমি মোদীর পাশে ছিলাম, উনি মনে রেখেছেন। উনি আমার কথা বুঝেছেন।’’
রাষ্ট্রপুঞ্জে চার দশক কাজ করার পরে কানুভাই গাঁধী (৮৭) এবং তাঁর স্ত্রী শিবলক্ষ্মী গাঁধী (৮৫) ২০১৪ সালে ভারতে ফিরে আসেন। এর পরে বিভিন্ন আশ্রম ঘুরে ঘুরে থাকছিলেন ওঁরা। দিল্লির এই বৃদ্ধাশ্রমে এসেছিলেন ৮ মে।