ছুরি নিয়ে বিজয়নের ঘরে ধাওয়া করে আটক

আলাপ্পুঝার বাসিন্দা বিমলরাজ মুখ্যমন্ত্রীর জন্য অপেক্ষারত সাংবাদিকদের ভিড়ে মিশে ছিলেন। সন্দেহ হওয়ায় তাঁকে জেরা শুরু করে নিরাপত্তারক্ষীরা। সেই সময়েই ব্যাগ থেকে ছুরি বার করে বিজয়নের ঘরের কাছে পৌঁছে যান বিমলরাজ। নিরাপত্তারক্ষীরা ওই ব্যক্তিকে আটক করে তুলে দেন পুলিশের হাতে। পরে মানসিক ভাবে অসুস্থ সন্দেহে, বিমলরাজকে ‘ইনস্টিটিউট অব হিউম্যান বিহেভিয়ার অ্যান্ড অ্যালায়েড সায়েন্সেস’-এ পাঠানো হয়।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৫ অগস্ট ২০১৮ ০৪:১০
Share:

পিনারাই বিজয়ন।

শনিবারের সকাল। নয়াদিল্লির কেরল ভবনে তখন রয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। আচমকাই ব্যাগ থেকে ছুরি বার করে তাঁর ঘরের দিকে ধেয়ে গেলেন মাঝবয়সি এক ব্যক্তি। নিরাপত্তারক্ষীরা দ্রুত কব্জা করেন বিমলরাজ নামে ওই ব্যক্তিকে। বিজয়নের উপরে হামলার উদ্দেশ্য নিয়েই তিনি এসেছিলেন বলে সরকারি সূত্রের সন্দেহ। তবে কারও কারও মতে, মুখ্যমন্ত্রীর সামনে আত্মহত্যার ছক ছিল তাঁর।

Advertisement

আলাপ্পুঝার বাসিন্দা বিমলরাজ মুখ্যমন্ত্রীর জন্য অপেক্ষারত সাংবাদিকদের ভিড়ে মিশে ছিলেন। সন্দেহ হওয়ায় তাঁকে জেরা শুরু করে নিরাপত্তারক্ষীরা। সেই সময়েই ব্যাগ থেকে ছুরি বার করে বিজয়নের ঘরের কাছে পৌঁছে যান বিমলরাজ। নিরাপত্তারক্ষীরা ওই ব্যক্তিকে আটক করে তুলে দেন পুলিশের হাতে। পরে মানসিক ভাবে অসুস্থ সন্দেহে, বিমলরাজকে ‘ইনস্টিটিউট অব হিউম্যান বিহেভিয়ার অ্যান্ড অ্যালায়েড সায়েন্সেস’-এ পাঠানো হয়। তবে অন্য একটি সূত্রের দাবি, বিমলরাজ কর্মহীন। মুখ্যমন্ত্রীর সামনে আত্মহত্যা করতেই কেরল ভবন ঢুকেছিলেন তিনি।

এই ঘটনায় নিরাপত্তার ঢিলেঢালা অবস্থা নিয়ে সরব হয়েছেন সিপিএম-এর সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। তদন্তের দাবি তুলে তাঁর প্রশ্ন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর থাকার জায়গায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ঢুকল কী ভাবে?’’ দিল্লি পুলিশের গাফিলতির দিকেই আঙুল তোলেন তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement