কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৮৫, ১৮৯২)।
দাদাভাই নওরোজি (১৮৮৬,১৮৯৩, ১৯০৬), বদরুদ্দিন তৈয়বজি (১৮৮৭), জর্জ ইউল (১৮৮৮), উইলিয়াম ওয়েডারবার্ন (১৮৮৯, ১৯১০), ফিরোজ শাহ মেটা (১৮৯০), আনন্দচারলু (১৮৯১), অ্যালফ্রেড ওয়েব (১৮৯৪), সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৫, ১৯০২), রহিমতুল্লা এম সায়ানি (১৮৯৬), সি শঙ্করন নায়ার (১৮৯৭), আনন্দমোহন বসু (১৮৯৮), রমেশচন্দ্র দত্ত (১৮৯৯)।
এন জি চন্দ্রভারকর (১৯০০), দীনশ এডুলজি ওয়াচা (১৯০১), লালমোহন ঘোষ (১৯০৩), হেনরি কটন (১৯০৪), গোপালকৃষ্ণ গোখেল (১৯০৫), রাসবিহারী ঘোষ (১৯০৭-০৮), মদনমোহন মালব্য (১৯০৯, ১৯১৮, ১৯৩২), বিষাণ নারায়ণ দার (১৯১১), রঘুনাথ মুদলকর (১৯১২), নবাব মহম্মদ বাহাদুর (১৯১৩), ভূপেন্দ্রনাথ বসু (১৯১৪), সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিন্হা (১৯১৫)।
অম্বিকা মজুমদার (১৯১৬), অ্যানি বেসন্ত (১৯১৭), সৈয়দ হাসান ইমাম (১৯১৮), মতিলাল নেহরু (১৯১৯, ১৯২৮), লালা লাজপত রায় (১৯২০), সি বিজয়রাঘবচারিয়া (১৯২০), হাকিম আজমল খান (১৯২১), চিত্তরঞ্জন দাশ (১৯২২), মহম্মদ আলি জোহর (১৯২৩), আবুল কালাম আজাদ (১৯২৩, ১৯৪০-৪৬), সব থেকে কম বয়সে (মাত্র ৩৫ বছরে) সভাপতি হন আজাদ।
মহাত্মা গাঁধী (১৯২৪)।
সরোজিনী নাইডু (১৯২৫), এস শ্রীনিবাস আয়েঙ্গার (১৯২৬), মুক্তার আহমেদ আনসারি (১৯২৭)।
জওহরলাল নেহরু (১৯২৫, ১৯৩৬-৩৭, ১৯৫১-৫৪)।
বল্লভভাই পটেল (১৯৩১), নেলি সেনগুপ্ত (১৯৩৩), রাজেন্দ্র প্রসাদ (১৯৩৪-৩৫)।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু (১৯৩৮-৩৯)। গাঁধীজির মনোনীত প্রার্থী পট্টভি সীতারামাইয়াকে হারিয়ে সভাপতি হয়েছিলেন সুভাষ।
জেবি কৃপালনি (১৯৪৭), পট্টভি সীতারামাইয়া (১৯৪৭), পুরুষোত্তম দাস ট্যান্ডন (১৯৫০), ইউএন ধীবর (১৯৫৫-৫৯)।
ইন্দিরা গাঁধী (১৯৫৯, ১৯৭৮-৮৪)।
নীলম সঞ্জীব রেড্ডি (১৯৬০-৬৩), কে কামরাজ (১৯৬৪-৬৭), এস নিজলিঙ্গাপ্পা (১৯৬৮-৬৯), জগজীবন রাম (১৯৭০-৭১), শঙ্করদয়াল শর্মা (১৯৭২-৭৪), দেবকান্ত বড়ুয়া (১৯৭৫-৭৭)।
রাজীব গাঁধী (১৯৮৫-৯১)।
পিভি নরসংহ রাও (১৯৯২-৯৬), সীতারাম কেশরী (১৯৯৬-৯৮)।
সনিয়া গাঁধী (সব থেকে দীর্ঘ সময়, ১৯ বছর সভাপতি ছিলেন, ১৯৯৮ থেকে ২০১৭)।
কংগ্রেসের নতুন সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব নিলেন রাহুল গাঁধী (১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭)।