দেশবিরোধী স্লোগানে কানহাইয়ার প্রশ্রয়ের প্রমাণ আছে, দাবি পুলিশের

কানহাইয়া কুমার জেএনইউ-তে দেশবিরোধী কার্যকলাপকে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন। যখন দেশবিরোধী স্লোগান উঠেছিল ক্যাম্পাসে, তখন কানহাইয়া নিজে সেখানে হাজির ছিলেন। দিল্লি পুলিশ এই রিপোর্টই জমা দিল হাইকোর্টে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১২:৫৯
Share:

দিল্লির পুলিশ কমিশনার বি এস বাস্‌সি। —নিজস্ব চিত্র।

কানহাইয়া কুমার জেএনইউ-তে দেশবিরোধী কার্যকলাপকে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন। যখন দেশবিরোধী স্লোগান উঠেছিল ক্যাম্পাসে, তখন কানহাইয়া নিজে সেখানে হাজির ছিলেন। দিল্লি পুলিশ এই রিপোর্টই জমা দিল হাইকোর্টে। জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি কানহাইয়া বারবার দেশবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করলেও পুলিশের দাবি, দেশবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে কানহাইয়ার যোগসূত্রের প্রমাণ রয়েছে তাদের কাছে।

Advertisement

দিল্লি হাইকোর্টে কানহাইয়া কুমারের জামিনের আবেদনের শুনানি পিছিয়ে গেল বুধবার পর্যন্ত। তার আগে পুলিশকে প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে বলে দিল্লি হাইকোর্ট। দিল্লি পুলিশ মুখ বন্ধ খামে রিপোর্ট জমা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু হাইকোর্ট জানিয়েছে, কোনও গোপন রিপোর্ট জমা নেওয়া হবে না। অভিযুক্ত কানহাইয়া কুমারও যাতে তাঁর সম্পর্কে পুলিশের রিপোর্ট দেখতে পান, তার জন্যই এই নির্দেশ হাইকোর্টের।

আরও পড়ুন:

Advertisement

পাকিস্তানে গিয়েছেন? কানহাইয়াকে জেরা পুলিশের

জেরায় কানহাইয়া কুমার বার বার অস্বীকার করেছেন দেশবিরোধী স্লোগান দেওয়ার কথা। দেশবিরোধী কর্মসূচির কথা তিনি জানতেন না এবং আপত্তিকর স্লোগান দেওয়ার সময় তিনি সেখানে হাজির ছিলেন না বলে কানহাইয়া পুলিশকে জানিয়েছেন। কোনও রকম দেশবিরোধী কার্যকলাপের প্রতি তাঁর সমর্থন নেই বলেও সাফ জানিয়েছেন জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি। কিন্তু পুলিশ কানহাইয়ার দাবি মানতে নারাজ। দিল্লি পুলিশের রিপোর্টে লেখা হয়েছে, জেএনইউ ক্যাম্পাসে যখন দেশবিরোধী স্লোগান উঠেছিল, তখন কানহাইয়া সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর প্রশ্রয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশবিরোধী কার্যকলাপ হয়েছে বলেও পুলিশের দাবি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement