D.Y. Chandrachud

প্রধান বিচারপতিই সক্রিয় হন কোষ্ঠী বিচার ঠেকাতে

মামলাটি ছিল বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস এবং ধর্ষণের। ইলাহাবাদ হাই কোর্টে অভিযুক্ত কলেজ শিক্ষকের তরফে জামিন চেয়ে ‘যুক্তি’ দেওয়া হয়, মেয়েটি ‘মাঙ্গলিক’ বলেই তাঁকে বিয়ে করা যায়নি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৫ জুন ২০২৩ ০৯:০২
Share:

প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। —ফাইল চিত্র।

অভিযোগকারিণীর কোষ্ঠী বিচারের নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট যে স্থগিতাদেশ দিয়েছে, তার জন্য বিশেষ ভাবে সক্রিয় হয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে খবর, প্রধান বিচারপতি বিদেশে রয়েছেন। সেখান থেকে তিনি ইলাহাবাদ হাই কোর্টের ওই নির্দেশের কথা জানতে পারেন। প্রধান বিচারপতির অনুরোধে দ্রুত অবকাশকালীন বেঞ্চ গড়ে ওই নির্দেশে স্থগিতাদেশ জারি হয়।

Advertisement

মামলাটি ছিল বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস এবং ধর্ষণের। ইলাহাবাদ হাই কোর্টে অভিযুক্ত কলেজ শিক্ষকের তরফে জামিন চেয়ে ‘যুক্তি’ দেওয়া হয়, মেয়েটি ‘মাঙ্গলিক’ বলেই তাঁকে বিয়ে করা যায়নি। অভিযোগকারিণীর তরফ থেকে পাল্টা দাবি করা হয় যে, তিনি ‘মাঙ্গলিক’ নন। এই পরিস্থিতিতে ২৩ মে হাই কোর্টের বিচারপতি ব্রিজরাজ সিংহ কোষ্ঠী বিচারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। শনিবার বিকেল তিনটে নাগাদ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়া এবং বিচারপতি পঙ্কজ মিঠাল বিশেষ অবকাশকালীন বেঞ্চ বসিয়ে এই নির্দেশের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করেন।

বিচারপতিরা বলেন, ‘‘এই মামলার সঙ্গে জ্যোতিষের কোনও সম্পর্ক নেই।’’ শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, জ্যোতিষ ব্যক্তিগত বিশ্বাসের ব্যাপার। আদালতের আইনি সিদ্ধান্তের সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক থাকতে পারে না।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement