শুভাশিস পাতিল। ছবি টুইটার থেকে সংগৃহীত।
কর্নাটকের আফজপুরার বাসিন্দা শুভাশিস পাতিল। ছোট থেকেই চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন তিনি। অবশেষে ২৩ বছর পর এমবিবিএস পাশ করলেন তিনি।
১৯৯৭-এ এমবিবিএস পড়া শুরু করেছিলেন তিনি। এই কোর্স পাশ করতে সাধারণত পাঁচ বছর লেগে থাকে। কিন্তু একটি দুর্ঘটনার জেরে ১৪ বছর পিছিয়ে যায় শুভাশিষের এমবিবিএস পাশ। সে জন্যই ৪০ বছর বয়সে নিজের এমবিবিএস শেষ করলেন তিনি।
আসলে ২০০২-এ খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন শুভাশিস। যার জেরে ১৪ বছর জেলের সাজা পান তিনি। ২০১৬তে জেল থেকে মুক্তি পেয়ে ফের শুরু করেন পড়াশোনা। সেই পড়াশোনা শেষ করে এক বছরের বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ করে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন। এই সময়ের মধ্যে জেলের বহির্বিভাগে কাজও করতেন তিনি।
আরও পড়ুন: স্ত্রীকে তাড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, স্বামীকে বাড়িতে ঢুকতে মানা আদালতের
এ বিষয়ে এক সংবাদসংস্থাকে তিনি বলেছেন, ‘‘আমি ১৯৯৭-এ ভর্তি হয়েছিলাম এমবিবিএসে। ২০০২-এ খুনের দায়ে জেল হয় আমার। ২০১৬তে জেল থেকে ছাড়া পাই। তার পর আবার পড়া শুরু করি।’’
আরও পড়ুন: পুলিশি নিষেধাজ্ঞা উড়িয়ে সিএএ-র বিরুদ্ধে জনস্রোত চেন্নাইয়ে