ফাইল চিত্র
প্রথম দিনে সারা ভারতে দেওয়া হল ১.৯১ লক্ষ টিকা। যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লক্ষ। টিকারণ ঐচ্ছিক হওয়াতে গ্রাহকদের সংখ্যা অনেকটা কম হয়েছে বলে মনে করছে প্রশাসন।
প্রধানত কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন দেওয়া হয়েছে চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা ও স্বাস্থ্য কর্মীদের। কারণ, তাঁদের মধ্যে করোনা সংক্রমণের সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। সরকার ঠিক করেছে, কোথাও কোন টিকা পাঠানো হবে। দু’টি টিকার মধ্যে পছ্ন্দ করে নেওয়ার কোনও উপায় নেই।
শনিবার টিকাকারণ কর্মসূচি শুরু করার সময় প্রধামমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, দুই করোনা টিকার মধ্যে চলতি বিতর্কে যেন কেউ মাথা না ঘামান। কারণ, অনেকেই বলছিলেন, কোভ্যাক্সিনের চূড়ান্ত ট্রায়াল না করেই জরুরি ব্যবহারের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বলেনছিলেন, কেন্দ্রীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ডিজিসিআই) দু’টি টিকার সমস্ত দিক বিচার করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই কারণে গুজবের থেকে দূরে থাকাই উচিত।
যদিও করোনা টিকা নেওয়ার পর কোথাও কোথাও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। দিল্লিতে ৫১ জনের শরীরে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। একজনকে ২ ঘণ্টার জন্য হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়েছিল, তা ছাড়া বেশিরভাগই কেটেছে নির্বিঘ্নে।
এ বার দেখে নিন, কোন রাজ্যে কত টিকা দেওয়া হল প্রথম দিন।
আরও পড়ুন:প্রতিবাদী কৃষক নেতাদের তলব এনআইএ-র, ক্ষুব্ধ অকালি দল