vhp

Karnataka: স্কুল ‘দখল করে’ আগ্নেয়াস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ! অভিযোগ বজরং দলের বিরুদ্ধে

ওই প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজক রঘু সকলেশপুর অবশ্য যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, আগ্নেয়াস্ত্র নয়, অনুশীলন হয়েছে এয়ারগান চালানোর।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

বেঙ্গালুরু শেষ আপডেট: ১৬ মে ২০২২ ২১:৩৪
Share:

বজরং দলের সেই প্রশিক্ষণ শিবিরের ছবি। ছবি: সংগৃহীত।

শিবির করে আগ্নেয়াস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠল। না, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে কোনও জঙ্গিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে নয়, সঙ্ঘ পরিবারের সদস্য বিশ্ব হিন্দু পরিষদের যুব সংগঠন বজরং দলের কর্নাটক শাখার বিরুদ্ধে।

গত ৫ থেকে ১১ মে কর্নাটকের কোডাগু জেলার পোন্নমপেটের একটি স্কুলে বজরং দলের প্রশিক্ষণ শিবিরে শারীরিক সক্ষমতা, লাঠির পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। সেই প্রশিক্ষণ শিবিরে সংগঠনের সদস্যদের চাঁদমারিকে নিশানার ছবি নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় দানা বেঁধেছে বিতর্ক।

Advertisement

কর্নাটক বজরং দলের নেতা তথা শিবিরের অন্যতম আয়োজক রঘু সকলেশপুর সোমবার পোন্নমপেটের স্কুলে প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজনের কথা মেনে নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের সদস্যদের শারীরিক এবং মানসিক সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই ওই ‘শৌর্য কর্মশালা’র আয়োজন করা হয়েছিল।’’

আরও পড়ুন:

শৌর্য কর্মশালায় কোনও আগ্নেয়াস্ত্র ছিল না বলেই দাবি করেন রঘু। তিনি বলেন, ‘‘ত্রিশূল দীক্ষার পাশাপাশি একাগ্রতা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ শিবিরে এয়ারগান চালানোর অনুশীলনের ব্যবস্থা ছিল। এয়ারগান কেনা বা অনুশীলনের জন্য কোনও লাইসেন্স লাগে না। আগ্নেয়াস্ত্র আইনও ভঙ্গ করা হয় না।’’ এক সপ্তাহের ওই প্রশিক্ষণ শিবিরে বজরং দলের ১১৬ সদস্য অংশ নিয়েছিলেন বলে জানান তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement