হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় বিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি, দাবি সোনওয়ালের। ফাইল ছবি।
দেশের মেডিক্যাল পড়ুয়াদের প্রথম পছন্দ হতে পারে হোমিওপ্যাথি। এমনই মনে করেন আয়ুষমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল। তাঁর দাবি, দেশে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার গ্রহণযোগ্যতা বেশি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আস্থা রাখেন। তা ছাড়া মানুষ সহজেই পেয়ে যান হোমিওপ্যাথি ওষুধ। এই কারণে মেডিক্যাল পড়ুয়াদের প্রথম পছন্দ হতে পারে হোমিওপ্যাথি।
শনিবার বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস উপলক্ষে দু’দিন ধরে চলা সম্মেলনের উদ্বোধন করেন আয়ুষমন্ত্রী সোনওয়াল। হোমিওপ্যাথির জনক হ্যানিম্যানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আয়ুষ প্রতিমন্ত্রী মহেন্দ্রভাই মুঞ্জপাড়া-সহ অনেকেই। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আয়ুষমন্ত্রী বলেন, ‘‘হোমিওপ্যাথি শুধুমাত্র আয়ুষ চিকিৎসার প্রথম পছন্দ নয়, চিকিৎসক পড়ুয়াদের জন্যও এটি প্রথম পছন্দ হতে পারে।’’ তিনি বলেন, ‘‘ন্যাশনাল কমিশন ফর ইন্ডিয়ান সিস্টেমস্ অব মেডিসিন এবং ন্যাশনাল কমিশন ফর হোমিওপ্যাথি এবং আয়ুষ শিক্ষাকে একত্রিত করেছে কেন্দ্রের নয়া শিক্ষানীতি। যা নতুন প্রতিভাকে আকৃষ্ট করছে।’’ মন্ত্রীর ব্যাখ্যা, হোমিওপ্যাথি ওষুধ সহজে পাওয়া যায়। প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে এই চিকিৎসার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। কোনও অসুখে পারিবারিক চিকিৎসকের কাছে মানুষ আগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চায়।
আয়ুষ মন্ত্রীর মন্তব্যের রেশ ধরে প্রতিমন্ত্রী মুঞ্জপাড়াও বলেন, স্বল্প খরচে নিরাপদে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা যায়। তাই দেশে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার গুরুত্ব বৃদ্ধিতে তাঁরা সচেষ্ট।