বিতর্কে গৌতম

কংগ্রেসে নেতা-কর্মীদের মধ্যে কোনও ভুল বোঝাবুঝি নেই— এমনই দাবি করলেন গৌতমবাবু। আজ করিমগঞ্জে। উল্লেখ্য, করিমগঞ্জ কংগ্রেসে বেশ কিছু দিন থেকেই অন্তর্বিরোধের খবর মিলছিল। অভিযোগ, গৌতম-ঘনিষ্ঠ দেবর্ষি ভট্টাচার্যকে কোণঠাসা করেছেন দলেরই নেতাদের একাংশ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

করিমগঞ্জ শেষ আপডেট: ২১ জানুয়ারি ২০১৭ ০৩:০২
Share:

পাশাপাশি। করিমগঞ্জে গৌতম ও কমলাক্ষ। শুক্রবার। ছবি: উত্তম মুহরী।

কংগ্রেসে নেতা-কর্মীদের মধ্যে কোনও ভুল বোঝাবুঝি নেই— এমনই দাবি করলেন গৌতমবাবু। আজ করিমগঞ্জে।

Advertisement

উল্লেখ্য, করিমগঞ্জ কংগ্রেসে বেশ কিছু দিন থেকেই অন্তর্বিরোধের খবর মিলছিল। অভিযোগ, গৌতম-ঘনিষ্ঠ দেবর্ষি ভট্টাচার্যকে কোণঠাসা করেছেন দলেরই নেতাদের একাংশ। দল ছাড়ার কথাও জানিয়েছিলেন দেবর্ষিবাবু। তার জেরেই এ দিন করিমগঞ্জে এসেছিলেন প্রাক্তন মন্ত্রী। ইন্দিরা ভবনে তিনি দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে উত্তর করিমগঞ্জের বিধায়ক কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থ, জেলা সভাপতি সতু রায়, পার্থসারথি দাস, ফয়জুর রহমান, কেতকীপ্রসাদ দত্ত উপস্থিতি ছিলেন।

কিন্তু গৌতমবাবুর মন্তব্যে বিতর্ক ছড়িয়েছে। তাঁর বক্তব্য ছিল, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সন্তোষমোহন দেব প্রায়ই তাঁর বিরুদ্ধে কথা বলতেন। করিমগঞ্জ লোকসভা আসনে প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে সন্তোষবাবুর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতি হয়েছিল। সেই সময় কংগ্রেসের এক শীর্ষনেতার মাধ্যমে তাঁকে জঙ্গিপুর সমষ্টিতে সরিয়ে দিয়েছিলেন সন্তোষবাবু। প্রতিশোধ নিতে পরে সন্তোষবাবুকে ভোটের ময়দানে পরাজিত করার ছক তিনিই কষেছিলেন বলে মন্তব্য করেন গৌতমবাবু। করিমগঞ্জে কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের মধ্যে মতবিরোধ মেটাতে গিয়ে তিনি নিজেই তাতে উস্কানি দিয়েছেন বলে দলীয় কর্মীদের একাংশের অভিযোগ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement