তবে এই ঘটনাই প্রথম নয়। এর আগেও ঠান্ডার কারণে প্রতিবাদী কৃষকদের মধ্যে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। ছবি:পিটিআই
ফের মৃত্যু। ফের স্বজন হারানোর কান্না। দিল্লি-হরিয়ানা সীমানায় প্রতিবাদের মঞ্চেই প্রয়াত বলেন পঞ্জাবের এক কৃষক। শোনা যাচ্ছে, ঠাণ্ডায় কামড়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। ২২ দিন ধরে কৃষকরা যে প্রতিবাদ করছেন, সেই প্রতিবাদস্থলেই ওই কৃষকের মৃতদেহ দেখতে পাওয়া গিয়েছে বৃহস্পতিবার সকালে। জানা গিয়েছে, কৃষকের বাড়িতে ৩ সন্তান রয়েছে। যাদের বয়স ১২-১৪ বছরের মধ্যে। মৃত কৃষকের আনুমানিক বয়স ৩৭ বছর।
তবে এই ঘটনাই প্রথম নয়। এর আগেও ঠান্ডার কারণে প্রতিবাদী কৃষকদের মধ্যে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। শীত পড়তে না পড়তেই দিল্লি তাপমাত্রা হু হু করে কমছে। তার মধ্যে বৃহস্পতিবার নিয়ে টানা ২২ দিন রাস্তায় বসে আছেন কৃষকরা। সব মিলিয়ে প্রতিবাদীদের জন্য পরিস্থিতি আরও কঠিন হচ্ছে রোজ।
৩টি নয়া কৃষি আইন সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবিতে কৃষকদের নিয়মিত আন্দোলন চলছে। ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে বেশ কয়েক দফা আলোচনা। সরকারের সঙ্গে আলোচনায় কোনও সমাধান সূত্র পাওয়া যায়নি। বুধবার মর্মান্তিক ঘটনা সামনে আসে আন্দোলন চলাকালীন। দিলি-হরিয়ানা সীমানায় আত্মহত্যা করেন ওই শিক্ষক। যা নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়। তার মধ্যেই এল আরও এক কৃষক মৃত্যুর খবর।
আরও পড়ুন: বধির অবস্থাতেও তৈরি করতেন সুর, বহু প্রেমিকা ও গণিকালয়ের পরেও বেঠোভেন ছিলেন একাকিত্বের উপাসক
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলাকেই গুরুত্ব কমিশন কর্তার, সফরের দিন তিন থেকে বেড়ে পাঁচ