প্রতীকী ছবি।
পুলিশ-জঙ্গি গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে লখনউ। শহরের ঠাকুরগঞ্জ এলাকায় একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ। রাজ্য পুলিশের ডিজি জাভেদ আহমেদ নিজেই এই গুলির লড়াইয়ের কথা স্বীকার করেছেন। তবে ঠিক ক’জন জঙ্গির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
খাস রাজধানী শহরে পুলিশ-জঙ্গি গুলির লড়াই শুরু হওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা উত্তরপ্রদেশেই। অন্তত ২০ জন কম্যান্ডো অভিযানে অংশ নিয়েছেন বলে পুলিশ সূত্রের খবর। লখনউয়ের যে এলাকায় এখন অভিযান চলছে, পুলিশ ইতিমধ্যেই সেই এলাকাটিকে কর্ডন করে অন্যান্য এলাকা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলির কাছ থেকেই লখনউতে জঙ্গি গতিবিধির খবর পেয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। (প্রতীকী ছবি)
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলিই এই জঙ্গি গতিবিধির বিষয়ে উত্তরপ্রদেশ পুলিশকে সতর্ক করেছিল বলে জানা যাচ্ছে। আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার সকালে মধ্যপ্রদেশে একটি প্যাসেঞ্জার ট্রেনে বিস্ফোরণ ঘটেছে, যাতে ৯ জন জখম হয়েছেন। লখনউতে পুলিশি ঘেরাটোপের মধ্যে আটকে থাকা জঙ্গি বা জঙ্গিদের সঙ্গে ওই বিস্ফোরণের যোগ থাকতে পারে বলেও খবর পাওয়া যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কার গুলিতে তামিল মৎস্যজীবী মৃত, দিল্লি চাপ বাড়াতেই তদন্তে কলম্বো