প্রতীকী ছবি।
দু’মাসে তিন বার! উড়ানের সময় মাঝআকাশে বন্ধ হয়েছে বিমানের ইঞ্জিন। কোনও ক্ষেত্রেই বড় দুর্ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু বার বার কেন এমন ঘটনা ঘটছে, তা জানতে দেশের বিমান চলাচল নিয়ামক সংস্থা ‘ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন’ (ডিজিসিএ) ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে বলে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে।
অন্তত দু’টি ক্ষেত্রে পাইলটের উড়ান চলাকালীন ইঞ্জিন বন্ধ করতে (ইন ফ্লাইট শাট ডাউন) বাধ্য হয়েছিলেন বলে ওই সূত্রে জানা গিয়েছে। এক ইঞ্জিন বিশিষ্ট ওই আধুনিক জেটলাইনারগুলি শেষ পর্যন্ত নিরাপদে অবতরণে সক্ষম হয়। তিনটি বিমানের মধ্যে দু’টি এয়ার ইন্ডিয়ার এসই এ-৩২০ নিও জেট। অন্যটি, উড়ান সংস্থা স্পাইসজেট পরিচালিত বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স।
ওই বিমানগুলিতে সিএফএম ইঞ্জিন ছিল বলে প্রকাশিত একটি খবরে দাবি করা হয়েছে। স্যাফ্রাঁ এবং জিই সংস্থার যৌথ উদ্যোগে তৈরি ওই ইঞ্জিন বোয়িং সংস্থার সমস্ত বিমানই ব্যবহার করে। সম্প্রতি, ভারতের অন্য এতটি বিমান সংস্থাও সিএফএম-কে বিপুল বরাত দিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুক্রবার সকাল পৌনে ১০টা নাগাদ উড়েছিল একটি এয়ারবাস এ-৩২০ বিমান। গন্তব্য ছিল বেঙ্গালুরু। বিমান যখন মাঝআকাশে, ঠিক তখনই বন্ধ হয়ে যায় ইঞ্জিন।