সিসৌদিয়া বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘দিল্লিতে ওমিক্রমনের কারণেই মানুষ সংক্রমিত হচ্ছেন কি না, তা জানার জন্য জিন পরীক্ষা চালিয়ে যেতে হবে। তবে আপাতত হাসপাতালে রোগী ভর্তির হার কমই রয়েছে। কোভিডের সঙ্গে বেঁচে থাকা শীঘ্র শিখে ফেলতে হবে আমাদের।’’
ফাইল চিত্র।
দিল্লিতে দৈনিক আক্রান্ত আবার লাফিয়ে বাড়তে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানী শহরে নতুন করে ৩২৫ জন সংক্রমণ হয়েছে। যা গত ৪০ দিনে সর্বোচ্চ বলে জানাচ্ছে দিল্লির স্বাস্থ্য দফতর। দৈনিক সংক্রমণের এই সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি চিন্তা বাড়িয়েছে অরবিন্দ কেজরীবাল সরকারের।
গত এক সপ্তাহে দিল্লিতে দৈনিক সংক্রণের হার ০.৫ শতাংশ থেকে বেড়ে প্রায় আড়াই শতাংশের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার সংক্রমণের হার বুধবারের তুলনায় কিছুটা কমে হয়েছে ২.৩৯ শতাংশ। তবে নাগরিকদের আতঙ্কিত হতে বারণ করছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের বক্তব্য, এই পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত না-হয়ে আরও সচেতন হয়ে ওঠা জরুরি।
রাজধানীতে করোনা সংক্রমণ রুখতে ২০ এপ্রিল অর্থাৎ, আগামী সপ্তাহে বুধবার জরুরি বৈঠক ডেকেছেন দিল্লির বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী কেজরীবাল, উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসৌদিয়া এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। এমনটাই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক। সিসৌদিয়া বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘দিল্লিতে ওমিক্রমনের কারণেই মানুষ সংক্রমিত হচ্ছেন কি না, তা জানার জন্য জিন পরীক্ষা চালিয়ে যেতে হবে। তবে আপাতত হাসপাতালে রোগী ভর্তির হার কমই রয়েছে। কোভিডের সঙ্গে বেঁচে থাকা শীঘ্র শিখে ফেলতে হবে আমাদের।’’