সংবাদ সংস্থা মারফত খবর, কোভিশিল্ড ব্যবহারের জন্য ইতিমধ্যে দ্রুত অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। কোভ্যাক্সিন জানুয়ারির শেষ অথবা ফেব্রুয়ারির মধ্যে অনুমোদন পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রতীকী চিত্র
প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা-সহ যাঁদের টিকা পাওয়ার অগ্রাধিকার রয়েছে, সেই সব ভারতীয়রা সামনের বছর জুলাই মাসের মধ্যেই টিকা পেতে পারেন। চার সংস্থার টিকার উপর ভরসা করে তেমনই আশা করছে প্রশাসন। এক দিকে অক্সফোর্ডের কোভিশিল্ড ও ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন জানুয়ারির শেষের দিকে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পেতে পারে। অন্যদিকে এপ্রিলের মধ্যে আরও দুটি টিকা অনুমোদন পেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রশাসন সূত্রে এই খবর পাওয়া গিয়েছে।
সংবাদ সংস্থা মারফত খবর, কোভিশিল্ড ব্যবহারের জন্য ইতিমধ্যে দ্রুত অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। কোভ্যাক্সিন জানুয়ারির শেষ অথবা ফেব্রুয়ারির মধ্যে অনুমোদন পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফাইজারের আবেদনও খতিয়ে দেখছে। এটিরও অনুমতি হয়ত পাওয়া যাবে। তবে জরুরি ভিত্তিতে এই টিকা কতটা সরবরাহ করা যাবে, সেটা আগে খতিয়ে দেখে নিতে চাইছে প্রশাসন।
এই তিনটি বাদ দিয়ে রাশিয়ার করোনা টিকা স্পুটনিক ভি নিয়ে এপ্রিলের মধ্যে কাজ শুরু করা যাবে মনে করা হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে এক প্রশাসনিক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘‘এপ্রিলের মধ্যে ভারতে হয়ত চারটি টিকা চলে আসবে। সেই কারণেই অগ্রাধিকারপ্রাপ্তদের জুন-জুলাইয়ের মধ্যে টিকা দেওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: প্রয়াত তৃণমূল বিধায়ক মৃগেন মাইতি, বাড়িতে গিয়ে শোকজ্ঞাপন মমতার
ফাইজার ইতিমধ্যে ব্রিটেন, বাহরিন-সহ কয়েকটি দেশে জরুরি অনুমতি পেয়েছে। তবে করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে প্রশাসন দ্রুত বাকি আবেদনগুলিই খতিয়ে দেখছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: বহিরাগতদের দিয়ে বাংলা দখল করতে দেব না, বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ মমতার