HD Deve Gowda

লকডাউনের তোয়াক্কা না-করে ধুমধাম করে দেবগৌড়ার নাতির বিয়ে!

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা এম কৃষ্ণাপ্পার নাতনি রেবতীর সঙ্গে বিয়ে হয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতির। 

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২০ ০৩:২৯
Share:

নাতির বিয়ের আচারে দেবগৌড়া। রয়েছেন কুমারস্বামীও। শুক্রবার। ছবি: পিটিআই

মাস্কের বালাই নেই, পারস্পরিক দূরত্ববিধিও শিকেয়— লকডাউনের তোয়াক্কা না-করে ধুমধাম করেই আজ বিয়ে হল জেডি(এস) নেতা তথা কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামীর ছেলে নিখিলের। লকডাউনে ছেলের বিয়ে দেওয়ায় শুরু হয়েছে বিতর্ক। যদিও কুমারস্বামীর দাবি, লকডাউনের নিয়ম মেনেই ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের উপস্থিতিতে ছেলের বিয়ে হয়েছে।

Advertisement

প্রথমে ঠিক ছিল, বেঙ্গালুরুতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হবে। কিন্তু করোনা আবহে বেঙ্গালুরু ‘রেড জ়োন’ ঘোষিত হওয়ায় রামনগরে কুমারস্বামীদের খামারবাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা এম কৃষ্ণাপ্পার নাতনি রেবতীর সঙ্গে বিয়ে হয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতির।

কুমারস্বামী গত কালই দাবি করেছিলেন, ১২-১৩ জন চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলেই বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। আজ বেশ কয়েকটি টুইটে তিনি দাবি করেছেন, লকডাউন বিধি মেনেই অনুষ্ঠান হয়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘‘বিশ্ব এখন করোনা অতিমারির সঙ্গে লড়াই করছে। পারস্পরিক দূরত্ববিধি মেনে এবং যাবতীয় সুরক্ষার ব্যবস্থা করেই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে।’’ দেবগৌড়া পরিবারের দাবি, হাতেগোনা কয়েক জন আত্মীয় বিয়েতে হাজির ছিলেন। যদিও বিজেপির অভিযোগ, বিয়েতে প্রচুর জনসমাগম হয়েছিল। রামনগরের বিজেপি জেলা সভাপতি এম রুদ্রেশের মন্তব্য, ‘‘শুনেছি, ওই অনুষ্ঠানে ১৫০ থেকে ২০০টি গাড়িকে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রামনগর গ্রিন জ়োন। এর পরে এখানে যদি কেউ করোনা-আক্রান্ত হন, তার জন্য দায়ী থাকবে দেবগৌড়া পরিবার।’’

Advertisement

আরও পড়ুন: মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণের শিখরে পৌঁছতে পারে দেশ, ইঙ্গিত কেন্দ্রের মূল্যায়নে

আরও পড়ুন: মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণের শিখরে পৌঁছতে পারে দেশ, ইঙ্গিত কেন্দ্রের মূল্যায়নে


(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement